সদ্য রক্তাক্ত ছাত্র আন্দোলন ও গণবিক্ষোভে বাংলাদেশে (Bangladedsh) ক্ষমতাচ্যুত হয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। আন্দোলন দমনে ‘গণহত্যাকারী’ হিসেবে চিহ্নিত হাসিনার ফাঁসির দাবিতে সরব ছাত্র-ছাত্রীরা। এবার কলকাতার আরজি কর (R.G.Kar case) হাসপাতালের মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় প্রতিবাদ ও সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
আরজি কর গুন্ডামির জায়গা নয়, ‘রাম-বাম’ জোটকে তীব্র হুঙ্কার মমতার
শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্য প্রাঙ্গনে ‘আওয়াজ তোলো নারী, কলকাতার পাশে, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীবৃন্দ’র ব্যানারে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিবাদ সমাবেশ। এখানে পড়ুয়ারা বার্তা দেন ‘কুমিল্লা থেকে কলকাতা’, ‘ধর্ষকের সাজা একটাই, মৃত্যু ছাড়া কথা নাই’। ‘জাস্টিস ফর ….., স্টপ রেপ’, ‘এই অসুরদের জন্য মানবিকতা নয়’ বলেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা বলছেন, কলকাতা থেকে বাংলাদেশ সব জায়গায় যেন নারীরা ন্যায়বিচার পায় আমরা সেই দাবি জানাই। তাঁরা বলেছেন, বাংলাদেশে অসংখ্য ধর্ষণের ঘটনার মামলাই হয় না। অনেক ঘটনার মামলা হলেও তার কোনও বিচার হয় না।
গণঅভুত্থানে ছিটকে যাওয়া সেই রাজাপাক্ষে কী ছেলেকে দিয়ে ‘কামব্যাকে’র চেষ্টায়?
এমনও হয় যে অনেক ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল না হলে কেউ জানতেও পারে না। আমরা চাই, এমন ঘটনা যেন না হয় বা হলেও যেন ভুক্তভোগী নারী যেন তার বিচার পায়।
অসহায় রোগীদের কথা ভাবুন! মমতার সুরেই চিকিত্সকদের বার্তা মীনাক্ষীর
বাংলাদেশে সরকারি চাকরিতে আসন সংরক্ষণ নিয়মের সংস্কার চেয়ে ছাত্র আন্দোলনে ৬০০ অধিক নিহত বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। রিপোর্টে বলা হয়, আন্দোলন দমনে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছিল শেখ হাসিনার সরকার। গণবিক্ষোভে ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা এখন ভারতে আশ্রিত।