আরজি কর নিয়ে উত্তাল গোটা রাজ্য। ঘটনার তদন্তে নেমেছে সিবিআই (CBI)। সুপ্রিম কোর্টেও চলছে মামলার শুনানি। এমন পরিস্থিতিতে আগামী ২৭ অগস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে বিজেপির ছাত্র সংগঠন এভিবিপি। কিন্তু নবান্ন অভিযানের জন্য পুলিশি অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। সেই অনুমতি বিজেপি নেয়নি বলেই দাবি রাজ্য প্রশাসনের। তাই বিরোধীদের দেখানো হাইকোর্টের পথেই এবার হাঁটল রাজ্য প্রশাসন।
ধর্ষণের কড়া আইন চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে মমতার চিঠি,কেন্দ্রের কোর্টে বল ঠেলার কৌশল?
এবার নবান্ন অভিযান আটকাতে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হল রাজ্য সরকার। আগামী ২৭ অগস্ট, রবিবার বিজেপির (BJP) ছাত্র সংগঠন এবিভিপি পক্ষ থেকে নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার প্রতিবাদে ওই কর্মসূচির আয়োজন করা হচ্ছে। কিন্তু রাজ্যের অভিযোগ, ওই কর্মসূচির জন্য পুলিশের কাছ থেকে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। কর্মসূচি বাতিলের আবেদন জানিয়ে হাই কোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করে রাজ্য। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন হাই কোর্টের বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজ। শুক্রবার এই মামলার শুনানি হতে পারে।
বেসরকারী ক্লিনিকে রমরমা দালাল চক্রের, কী পদক্ষেপ নিচ্ছে প্রশাসন?
উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে নবান্ন অভিযান হলে তা আরও অস্থিরতা বাড়াবে,এমনকি আইনশৃঙ্খলার সমস্যা হতে পারে বলেও রাজ্যের তরফে দাবি করা হয়।
ডাক্তার নার্সদের নিরাপত্তায় হাসপাতালে বসছে এলকোহল ডিটেক্টর!
এদিকে, ধর্ষণ রুখতে কড়া আইন চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বৃহস্পতিবার চিঠি দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফাস স্ট্র্যাক কোর্টের মাধ্যমে ১৫ দিনের মধ্যে যাতে দোষীর বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে শাস্তি নিশ্চিত করা যায়, সেই নিয়েও চিঠিতে সওয়াল করেছেন মমতা। বৃহস্পতিবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে এই কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর মুখ্য উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়।