Rampurhat Massacre: বিজেপি সিপিআইএমকে ছাড়, পুলিশ আটকালো অধীরকে

লোকসভার বিরোধী দলনেতা ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে রামপুরহাটের বগটুই (Rampurhat Massacre) গ্রামে যেতে বাধা দিল পুলিশ। অধীরবাবু বোলপুরে রাস্তায় বসে পড়ে প্রতিবাদ দেখাতে…

লোকসভার বিরোধী দলনেতা ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে রামপুরহাটের বগটুই (Rampurhat Massacre) গ্রামে যেতে বাধা দিল পুলিশ। অধীরবাবু বোলপুরে রাস্তায় বসে পড়ে প্রতিবাদ দেখাতে শুরু করেন। এদিকে অধীর চৌধুরীর অবস্থান বিক্ষোভের জেরে রাজনৈতিক মহল উত্তপ্ত।

প্রতিবাদে রামপুরহাটের বগটুই মোড়ে বীরভূম জেলা কংগ্রেসের অবস্থান অবরোধ করেন জেলা কংগ্রেস সভাপতি মিল্টন রশিদ সহ জেলার কংগ্রেস নেতৃত্ব। 

   

প্রদেশ কংগ্রেসের অভিযোগ, বগটুই গণহত্যার তথ্য যেমন আড়াল করছে তৃণমূল কংগ্রেস সরকার তেমনই গণতান্ত্রিক ক্ষেত্রেও আঘাত করছে। অধীর চৌধুরীকে আটকানোর পিছনে মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে কংগ্রেস।

রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি প্রতিনিধিদের বগটুই যেতে দেয় সরকার। সিপিআইএম প্রতিনিধিদেরও ছাড় দেওয়া হয়। বুধবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম, বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু বগটুই গ্রামে গেছিলেন। তবে বিরোধী দল বিজেপির আগে বগটুই গ্রামে পৌছতে পারে সিপিআইএম।

প্রদেশ কংগ্রেসের অভিযোগ, বিজেপি ও সিপিআইএমকে ছাড় দিলেও কেন কংগ্রেসকে আটকানো হলো?  রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি লিখে রাজ্যে ৩৫৫ ধারা জারি করা হোক এমন আবেদন করেছেন অধীর চৌধুরী। সংবিধানের এই ধারা রাষ্ট্রপতি শাসন জারির ঠিক আগের ধাপ। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, এই জন্যই লোকসভার বিরোধী দলনেতা সাংসদ অধীর চৌধুরীকে বগটুই গ্রামে ঢুকতে বাধা দিয়েছে রাজ্য সরকার।