সিবিআই হেফাজতেই মৃত্যু বগটুই গ্রামে গণহত্যার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত লালন শেখের। এই মৃত্যুর কারণ নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। গত ২১ মার্চ (Birbhum) বীরভূমের রামপুরহাটের (Rampurht Files) বগটুই গ্রামে গণহত্যার ঘটনায় মূল অভিযুক্ত লালন শেখকে কয়েকদিন আগেই গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। সিবিআই হেফাজতে লালনের মৃত্যু কী কারণে মৃত্যু হয়েছে? তা এখনও জানা যায়নি। প্রবল চাপে সিবিআই।
গত ২১ মার্চ বীরভূমের রামপুরহাট এলাকার বড়শাল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ভাদু শেখের খুনের পরে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে বগটুই। একাধিক বাড়িতে আগুন লাগানোর অভিযোগ ওঠে ভাদু শেখের অনুগামীদের বিরুদ্ধে। ঘটনায় ৯ জনের মৃত্যু হয়। তবে বেসরকারি হিসেবে নিহত ১১ জন। পরিকল্পনামাফিক এই হামলা ঘটানো হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। নিহতরা সবাই সংখ্যলঘু ও তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থক। হামলাকারীরা তৃণমূলেরই বলে চিহ্নিত হয়েছে।
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ঘটনার তদন্ত শুরু করে সিবিআই। ঘটনায় একাধিক জনকে গ্রেফতার করে সিবিআই। কিছুদিন আগেই বগটুইয়ের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত লালন শেখকে ঝাড়খণ্ডের পাকুড়ের একটি বাড়ি থেকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। ৪ ডিসেম্বর রামপুরহাট আদালতে হাজির করানো হয়। তাকে ৬ দিনের হেফাজতে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।