Ram Mandir: বাংলার শতাধিক পরিবারের ভাত জোটাচ্ছে রাম মন্দির

    রাম মন্দির (Ram Mandir) হলে কি ভাত জুটবে? অযোধ্যা বিতর্কে এটা বড় প্রশ্ন ছিল। সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পর সেই প্রশ্ন আর অতো জোরাল…

Ram Mandir Initiative

short-samachar

   

রাম মন্দির (Ram Mandir) হলে কি ভাত জুটবে? অযোধ্যা বিতর্কে এটা বড় প্রশ্ন ছিল। সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পর সেই প্রশ্ন আর অতো জোরাল নয়।  তবে, রাম মন্দিরের সৌজন্যেই অনেকের ভাত জুটছে। তালিকায় বাংলার শতাধিক পরিবার আছে।

২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন।  সেজে উঠছে অযোধ্যা। রাতের অযোধ্যা সাজবে আলোর মালায়। আলোয় আলো হবে অযোধ্যা। আর সেই আলো সবই বাংলার চন্দননগরের। অযোধ্যা রওনা দিয়েছেন চন্দননগরের কারিগররা। এই কাজের বরাত পেয়েছেন চন্দননগরের আলোক শিল্পী মনোজ সাহা। তাঁর সংস্থার শতাধিক কর্মী অযোধ্যায় গিয়ে কাজ করবেন।

শুধু প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসবের জন্য আলোর কাজ নয়। এরপরে সেই আলোর সাজসজ্জা দেখাশোনার কাজও করবে মনোজ সাহার কর্মীরা। তাঁর কথায়, ‘এখান থেকে সব সামগ্রী আমরা নিয়ে যাচ্ছি। অযোধ্যায় লাইটিংয়ের কাজ হবে। কমপক্ষে দেড়শোজন থাকবে। তার পর আবার একবছরের জন্য আলাদা লোক থাকবেন। তাঁরা মেনটেনেন্স করবেন।’ চন্দননগর থেকে রওনা দিয়েছেন আলোকশিল্পীরা। সোমবার থেকে অযোধ্য়ায় শুরু হবে আলোর সাজ।

হাতে আর খুব বেশি সময় নেই। তাই চরম ব্যস্ততা চন্দননগরের বিদ্যালঙ্কার সাহা ইলেকট্রিকে। লক্ষ-লক্ষ স্ট্রিপ লাইট দিয়ে রামমন্দির সাজানো হবে।
রাম-সীতার মুখ ফুটে উঠবে স্ট্রিপ আলোতেই। অযোধ্যায় বসবে ৩০০টি আলোর গেট। মন্দিরের ১০ কিমি এলাকাজুড়ে থাকবে লাইটের গেটগুলি। থাকবে সম্পূর্ণ আলোয় তৈরি রামের মূর্তি। শিল্পী মনোজ সাহা জানিয়েছেন, মোট ৪০ হাজার বর্গফুটের কাজ।

এর আগে উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুরের শিল্পীর নাম জড়িয়েছে রাম মন্দিরের সঙ্গে। শিল্পী মহম্মদ জামালউদ্দিনের তৈরি রামের মূর্তি গিয়েছে অযোধ্যায়। রাম মন্দির চত্বরেই বসছে তাঁর তৈরি ফাইবারের মূর্তি।

অযোধ্যা। রাম মন্দির। মামলা। হিংসা। বিতর্ক। রাজনীতি। সবকিছু ভুলে এখন আলোচনায় উৎসব। পিছনে লুকিয়ে অর্থনীতি।