মমতার ধমক খেয়েই সম্বিত ফিরল! অ্যাকশনে পুলিশ

saltlake

মমতার বকুনি খাওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে হুঁশ ফিরল পুলিশের। ফুটপাত দখলমুক্ত করতে কলকাতার বিভিন্ন অংশে দেখা গেল পুলিশি অভিযান। যদিও গতকাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বকুনি খাওয়ার পরেই সন্ধেবেলা পুলিশি তৎপরতা দেখা গিয়েছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সকাল হতেই সেই তৎপরতা আরও দ্বিগুণ ভাবে দেখা গেল। শুধু তাই নয়, মঙ্গলবার বিকেলের মধ্যে জায়গা খালি করে দেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।

Advertisements

চটের বস্তায় চেপে ঘুরে বেড়াতে চাইছেন অর্জুন

মঙ্গলবার সকাল থেকে বিধাননগর পুরসভার ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড এবং সেক্টর ফাইভে বুলডোজ়ার নিয়ে একাধিক দোকানের কাঠামো ভেঙে দেওয়া হয়। বিভিন্ন জায়গায় নয়ানজুলির মধ্যেও বাঁশের মাচা করে টিনের কাঠামো দিয়ে দোকান তৈরি করা হয়েছিল। সে সবও ভেঙে দেওয়া হয়েছে।ইলেক্ট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানার পুলিশের তরফে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে সব জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে। একই ভাবে কলকাতায় এসএসকেএম হাসপাতাল সংলগ্ন ফুটপাথ দখলমুক্ত করতেও পদক্ষেপ করে প্রশাসন। গড়িয়াহাটেও ফুটপাথ দখল করে থাকা দোকানদারদের বলা হয়েছে এক দিনের মধ্যে সব জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে।

বিরাট সুখবর, বউবাজারের নীচ দিয়ে কবে থেকে জুড়বে শিয়ালদহ মেট্রো?

Advertisements

সোমবারের বৈঠকে মুখ‍্যমন্ত্রী বলেন, ”সুজিত বসু লোক বসিয়ে দিছে। সল্টলেকের কাউন্সিলররা কোনও কাজ করে না।যেখান সেখান থেকে লোক এনে পুরসভায় কাজ দিচ্ছে। যেখানে সেখানে দোকান বসে যাচ্ছে অনুমতি ছাড়াই।” পুর পরিষেবা নিয়ে বিরক্ত মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন, “এবার কি আমাকে রাস্তায় ঝাঁটা দিতে হবে?” একইসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, “কারও কারও অভ্যাস হয়ে গিয়েছে যতদিন আইসি, জেলাশাসক, এসডিও থাকব, কিছু গুছিয়ে নেব।” সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, সল্টলেক ১৬ নাম্বার ট্যাঙ্কের কাছে অস্থায়ী দোকান ভাঙলো পুলিশ। সূত্রের খবর অনুযায়ী, একজনকে আটক করছে পুলিশ। একটি পুরনো দোকানকারকেই আটক করেছে পুলিশ।