Renal Cyclone: ঘূর্ণিঝড়ের পরেই প্লাবনের আশঙ্কা! প্রহর গুনছে গোসাবা

remal side effect

ঘূর্ণিঝড় রেমালের পরে আবার ছন্দে ফিরেছে কলকাতা! ধীরে ধীরে জল নামতে শুরু করেছে শহরের বেশ কিছু জায়গা থেকে। শেষ পাওয়া খবরের সূত্র ধরে জানা গিয়েছে যে, রেমালের তাণ্ডবে প্রাণ হারিয়েছেন আটজন। যদিও মুখ্যমন্ত্রী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু রেমাল চলে গেলেও বিপদের প্রহর দেখছেন গোসবাবাসী। কারণ ভেঙেছে নদীবাঁধ,আতঙ্কে রাতের ঘুম উড়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবার পাখিরালয় গ্রামের বাসিন্দাদের।

Advertisements

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এমনিতেই বেহাল ছিল নদীবাঁধ, ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে এবার তা ভেঙে পড়েছে। প্লাবনের আশঙ্কায় রাতের ঘুম ছুটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবার পাখিরালয় গ্রামের বাসিন্দাদের। আর এই পরিস্থিতির জন্য, প্রশাসনের একাংশকেই দায়ী করলেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য দেবপ্রসাদ সরকার। তিনি বলেন, “আমরা জানিয়েছি প্রশাসনিক থেকে উপরে সেচ দফতর, এসডিও থেকে শুরু করে প্রত্য়েককেই আমরা জানিয়েছি। কাজ হচ্ছে না।”

Advertisements

আবার অন্যদিকে যদিও কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছেন পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি কৈলাস বিশ্বাস। তিনি বলেন, “গোসাবা ব্লক প্রশাসন এবং পঞ্চায়েত সমিতি এবং সেচ দফতরের যৌথ উদ্য়োগে গোসাবা ব্লকের নদীবাঁধগুলোর কাজ হয়েছে। রাজ্য় সরকার যতটা সম্ভব সব দিক দিয়ে সাহায্য় করেছে নদীবাঁধ যাতে ভাল থাকে। কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দেয়নি বলে আজকে কংক্রিকেট বাঁধের জন্য় রাজ্য় সরকার প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার কোনও টাকা দিচ্ছে না।’