HomeWest Bengalউত্তরবঙ্গ এবং জঙ্গলমহল নেতাদের বঞ্চনার আওয়াজকে সমর্থন করি: শুভেন্দু

উত্তরবঙ্গ এবং জঙ্গলমহল নেতাদের বঞ্চনার আওয়াজকে সমর্থন করি: শুভেন্দু

- Advertisement -

এবার রাজ্য ভাগের ইস্যুকে পরোক্ষে সমর্থন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেছেন বারবার বঞ্চনা এবং যন্ত্রণার শিকার হতে হয়েছে জঙ্গলমহল এবং উত্তরবঙ্গের মানুষকে৷ আমি জঙ্গলমহল ও বিধায়কদের বঞ্চনা ও যন্ত্রণার বিরুদ্ধে আওয়াজকে সমর্থন করি।

বাঁকুড়ায় শুভেন্দু অধিকারী বলেন, সব কেন কালীঘাট, হরিশ চ্যাটার্জী, হরিশ মুখার্জি স্ট্রিটে থাকবে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক মন্ত্রক নিয়ে বসে রয়েছে। ফিরহাদ হাকিম মেয়র সহ একাধিক মন্ত্রক, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য একই৷ মোট ৬০ টি দফতরের মধ্যে ৪০ টি দফতর রয়েছে ওই পাড়াতে৷ আর এখানে আদিবাসী নেত্রী জ্যোৎস্না মান্ডি হাফ মন্ত্রী। কেন উত্তরবঙ্গ ও জঙ্গলমহলের প্রতিনিধিরা যন্ত্রনার কথা বলবেন না? বাঁকুড়ায় এমন মন্তব্য করলেন শুভেন্দু অধিকারী।

   

শুক্রবার সোনামুখীতে কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। তিনি সম্প্রতি জঙ্গলমহল কে আলাদা রাজ্য করার দাবি রেখে দলেই বিতর্কের মুখে পড়েন।

এবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী রাজ্য ভাগের দাবিকে ফের খুঁচিয়ে তুললেন। তবে স্পষ্ট করে দিলেন রাজ্যভাগ নিয়ে তাঁদের মত ব্যক্তিগত। দলের সম্মিলিত মত নয়।

এদিন উত্তরবঙ্গ এবং জঙ্গলমহলের বঞ্চনার কথা তুলে ধরে শুভেন্দু রাজ্যের শাসক দলকে কাঠগড়ায় তোলেন। তিনি বলেন, কেন বাঁকুড়া, জঙ্গলমহল ও উত্তরবঙ্গের মানুষ মানুষ নিজেদের বঞ্চনার কথা বলবেন না? উত্তরকন্যা করেছিলেন। সেখানে মানুষ পরিষেবা পায় না। জলপাইগুড়িতে সার্কিট বেঞ্চ করেছিলেন। এখনও তা পুরোদমে চালু হয়নি৷ উত্তরবঙ্গে এইমস হওয়ার কথা ছিল সেটাও জোর করে করতে দেননি। চিকিৎসার জন্য উত্তরবঙ্গ এবং জঙ্গলমহলের মানুষকে বাইরের রাজ্যে যেতে হচ্ছে। সেখানে স্বাস্থ্যসাথী অচল৷ তাহলে কেন বলবে না প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু।

- Advertisement -
Rana Das
Rana Dashttps://kolkata24x7.in/
Rana Das pioneered Bengali digital journalism by launching eKolkata24.com in 2013, which later transformed into Kolkata24x7. He leads the editorial team with vast experience from Bartaman Patrika, Ekdin, ABP Ananda, Uttarbanga Sambad, and Kolkata TV, ensuring every report upholds accuracy, fairness, and neutrality.
এই সংক্রান্ত আরও খবর
- Advertisment -

Most Popular