গুজরাট রাজ্যের শাকসবজি বাজারে (Vegetable Price) এই সময় একটি আশাব্যঞ্জক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শীতকালীন শাকসবজির (Vegetable Price) ফলনের বৃদ্ধি এবং উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ায়, বাজারে শাকসবজির দাম (Vegetable Price) কিছুটা কমেছে।
তবে কিছু শাকসবজির দাম যেমন তুয়ের এবং সরগোভার মতো শাকসবজির দাম (Vegetable Price) বাড়তে দেখা গেছে। চলুন, বিস্তারিত জানি কীভাবে এই পরিবর্তনগুলি ঘটছে এবং রিটেল বাজারে আজকের শাকসবজির দাম (Vegetable Price) কী রকম।
গুজরাটে শীতকালীন শাকসবজির (Vegetable Price) উৎপাদন বর্তমানে বেশি হওয়ায় বাজারে সরবরাহ বেড়েছে। ফলে অনেক ধরনের শাকসবজি যেমন পাপড়ি, চোলি, কোবি, ফুলওয়ার এবং অন্যান্য শাকসবজির দাম (Vegetable Price) কিছুটা কমেছে। শীতকালীন শাকসবজির ফলন বাড়ানোর ফলে এইসব শাকসবজির দাম গত কয়েকদিন ধরে কিছুটা নিচে নেমে এসেছে, যা সাধারণ মানুষের জন্য একটি বড় সুবিধা।
যদিও বেশিরভাগ শাকসবজির দাম কমেছে, তবে কিছু শাকসবজির দাম বেড়েছে। যেমন তুয়ের এবং সরগোভা শাকসবজির দাম ৩০ টাকা পর্যন্ত বাড়তে দেখা গেছে। বিশেষত, সরগোভার দাম বাড়ার কারণ হতে পারে উৎপাদনের সীমিততা বা শীতকালীন শাকসবজির উৎপাদনের সময়কাল। শিমলা মরিচ বা টমেটোর মতো কিছু সবজি এখনও বিভিন্ন রাজ্য থেকে আনা হচ্ছে, যেমন কর্ণাটক বা হিমাচল প্রদেশ।
এই সবজির দাম পাইকারি বাজারে কমলেও, সেগুলি খুচরা বাজারে অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে শিমলা মরিচ পাইকারিতে ৪০-৫০ টাকা কেজি, কিন্তু খুচরা বাজারে এখনও ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এমনকি টমেটোও এখনও ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যদিও স্থানীয় উৎপাদন পর্যাপ্ত পরিমাণে আসেনি। বাঁধাকপি পাইকারিতে ১৫ টাকা কেজি, ফুলকপি ১০-১৫ টাকা প্রতি পিস, এবং শাকসবজি ১৫-২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে এসব সস্তা দামের পণ্য খুচরা বাজারে পৌছানোর পরও দাম অব্যাহতভাবে উচ্চ থাকে।