দিঘা জগন্নাথ মন্দিরে এবার কেবল গুণ-মান পাশ করলেই মিলবে মহাপ্রসাদ

আসন্ন রথযাত্রাকে ঘিরে এবার রাজ্যজুড়ে চলছে জোর প্রস্তুতি। j(jaganath Temple) মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২৭ জুন রথযাত্রার দিন রাজ্যের প্রতিটি পরিবারের ঘরে পৌঁছে যাবে দিঘার…

Food Safety Officers to Inspect Quality and Standards of Digha Jagannath Temple Offerings

আসন্ন রথযাত্রাকে ঘিরে এবার রাজ্যজুড়ে চলছে জোর প্রস্তুতি। j(jaganath Temple) মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২৭ জুন রথযাত্রার দিন রাজ্যের প্রতিটি পরিবারের ঘরে পৌঁছে যাবে দিঘার নবনির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ এবং মন্দিরের ছবি। সেই লক্ষ্যেই এখন রাজ্য প্রশাসন থেকে ব্লক স্তর পর্যন্ত কাজ (jaganath Temple) শুরু হয়েছে জোর কদমে। এমন উদ্যোগ বাংলায় প্রথম, যা ধর্মীয় ভাবাবেগের সঙ্গে যুক্ত থেকে এক বিশাল জনসংযোগ কর্মসূচির রূপ নিচ্ছে।(jaganath Temple) 

‘আসল প্রসাদ’ই যাবে প্রতিটি জেলা(jaganath Temple) 

প্রসাদের মান ও গুণগত দিককে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এই কর্মসূচিতে।(jaganath Temple) দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে প্রসাদ হিসেবে যে খোয়া (দুধের কনডেন্সড রূপ) অর্ঘ্য দেওয়া হবে,(jaganath Temple) সেটিই ‘প্রসাদী খোয়া’ হিসেবে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় পাঠানো হবে। প্রশাসন নিশ্চিত করেছে, এই খোয়া সরাসরি মন্দির থেকে পাঠানো হবে এবং তা গ্রহণ করে স্থানীয় ব্লকে অবস্থিত মনোনীত মিষ্টির দোকানগুলি গজা ও পেঁড়া তৈরি করবে।(jaganath Temple) 

   

তবে শুধুই মিষ্টি বানালেই হবে না। রাজ্য সরকার স্পষ্ট করেছে,(jaganath Temple) যে মিষ্টির দোকান এই দায়িত্ব নেবে, তাদের যথাযথ লাইসেন্স এবং সবরকম আইনি নথিপত্র সঠিকভাবে থাকতে হবে। গজা ও পেঁড়া তৈরির পর তা ফুড সেফটি অফিসারদের দ্বারা পরীক্ষিত হবে। পরীক্ষার পরেই সেই মিষ্টি ‘মহাপ্রসাদ’ হিসেবে গণ্য হবে এবং রাজ্যব্যাপী বিতরণের উপযুক্ত হবে।(jaganath Temple) 

‘দুয়ারে রেশন’ কেন্দ্রেই মিলবে প্রসা(jaganath Temple) 

এই বিশাল কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য রাজ্যের ‘দুয়ারে রেশন'(jaganath Temple) কেন্দ্রগুলিকে ব্যবহার করা হবে। প্রশাসনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রতিটি পরিবারকে সেখান (jaganath Temple) থেকেই প্রসাদ বিতরণ করা হবে। পাশাপাশি থাকবে নবনির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের একটি ছবি। এইভাবে ধর্মীয় অনুভূতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে রাজ্যের সর্বস্তরের মানুষকে রথযাত্রার অংশীদার করার পরিকল্পনা করছে রাজ্য সরকার।(jaganath Temple) 

মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা ও দায়িত্ব বিভাজ(jaganath Temple) 

গত ৩০ এপ্রিল, দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটনের সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন যে,(jaganath Temple) বাংলার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে মন্দিরের ছবি ও প্রসাদ। সেই সময় তিনি রাজ্যের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরকে এই কাজের দায়িত্ব দেন। পরবর্তীতে খাদ্য সরবরাহ দপ্তরকেও এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে(jaganath Temple) 

Advertisements

প্রসাদ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব মূলত মহকুমা শাসক (SDO), বিডিও এবং সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের উপর ন্যস্ত হয়েছে। প্রতি জেলার বরাত পাওয়া মিষ্টির দোকানগুলি সেই(jaganath Temple) প্রসাদী খোয়া গ্রহণ করে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে প্রসাদ প্রস্তুত করবে।

প্রথম খোয়ার কিস্তি পাঠানো হচ্ছ(jaganath Temple) 

নবান্ন সূত্রে জানা গেছে, এখনও এই কর্মসূচির পূর্ণাঙ্গ (jaganath Temple) স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (SOP) তৈরি না হলেও, ৯ জুন (সোমবার) প্রথম কিস্তির প্রসাদী খোয়া দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে পাঠানো হবে। সেখানে সেটি জগন্নাথদেবের চরণে সমর্পণ করা হবে। সেই খোয়া তখন ‘মহাপ্রসাদ’ হয়ে উঠবে এবং সেখান থেকে তা জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে প্রসাদ প্রস্তুতির জন্য।(jaganath Temple) 

দেশের বিশিষ্টজনদের কাছেও পৌঁছবে প্রসাদ(jaganath Temple) 

এই উদ্যোগ শুধু রাজ্য সীমাবদ্ধ থাকছে না। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বিশিষ্টজন, অতিথি ও ভক্তদের কাছেও পাঠানো হবে এই মহাপ্রসাদ। সরকারের মতে, ধর্মীয় ভাবাবেগের সঙ্গে সামাজিক সংহতির বার্তাও পৌঁছবে এই অভিনব উদ্যোগের মাধ্যমে(jaganath Temple)