সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) গণধর্ষণের অভিযোগ আনা তরুনীর বাড়িতে সর্বক্ষণের পুলিশি প্রহড়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta high Court)। পাশাপাশি আগামী সোমবারের মধ্যে গোটা ঘটনার তদন্তের আপডেট জানাতে পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। বুধবার বিচারপতি ধর্ষিতার পরিবারের নিরাপত্তার কারণেই এই নির্দেশ দিয়েছেন। এদিন মামলাটি বিচারপতির এজলাসে উঠলে ওই তরুনী জানান, অভিযুক্তেরা তাঁদের বিরুদ্ধে মামলাটি তুলে নিতে বারবার তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে চাপ দিচ্ছে। এই শাসানিতে তাঁরা যথেষ্ট আতঙ্কিত। কিন্তু পুলিশকে জানিয়ে মেলেনি কোনও সুরাহা। এমন অবস্থায় আদালতের কাছেই নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন আক্রান্তের পরিবার।
হামলা চালিয়ে কাকদ্বীপের মৎস্যজীবীকে ‘খুন’ বাংলাদেশি কোস্টগার্ডের
তারই প্রেক্ষিতে আদালত রাজ্যের কাছে জানতে চায়, তদন্তের গতিপ্রকৃতি কতদূর? সেই প্রসঙ্গে রাজ্যের আইনজীবী জানায়, তদন্ত অনেকটাই এগিয়েছে। চার্জশিট গঠনের কাজ চলছে। খুব তাড়াতাড়িই পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। তবে আগামী সোমবারের মধ্যে পুলিশ আদৌ চার্জশিট দিতে পারে কিনা সেদিকেই তাকিয়ে গোটা রাজ্য।
বাংলাদেশে ভারতের মৎসজীবীদের মারধর করা হয়েছে, বিস্ফোরক দাবি মুখ্যমন্ত্রীর
গত বছর এপ্রিলে সন্দেশখালির ঘটনায় তোলপাড় হয় রাজ্য রাজনীতি। ঘটনার তদন্তে নামে সিবিআই ও ইডির মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলি। পরে কেন্দ্রীয় সংস্থার ওপর স্থানীয়দের হামলায় উত্তেজনা আরও ছড়ায়। তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখের হেফাজতের মামলা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য সিবিআইকে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
ভারতের মদতেই বাংলাদেশে অশান্তি, বিস্ফোরক দাবি সেলিমের
আদালত পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের পদক্ষেপকে তিরস্কার করে বলেছে যে অভিযুক্তদের বাঁচাতে তদন্ত বিলম্বিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। শাহজাহান শেখকে সিবিআইয়ের হাতে তুলে না দেওয়ার জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আদালত অবমাননার মামলা করেছিল ইডি।