Sandeshkhali: জোট না সন্দেশখালি? দ্বিধায় রয়েছে তৃণমূল, কটাক্ষ অধীরের

  সন্দেশখালি (Sandeshkhali) নিয়ে রাজনৈতিক তর্কাতর্কি তুঙ্গে রয়েছে। এই সন্দেশখালি নিয়ে রাজ্যের শাসক দলকে কাঠগড়ায় বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেস। এবারও কিন্তু তার ব্যতিক্রম ঘটল না। এবার…

Adhir Ranjan Chowdhury

 

সন্দেশখালি (Sandeshkhali) নিয়ে রাজনৈতিক তর্কাতর্কি তুঙ্গে রয়েছে। এই সন্দেশখালি নিয়ে রাজ্যের শাসক দলকে কাঠগড়ায় বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেস। এবারও কিন্তু তার ব্যতিক্রম ঘটল না। এবার তৃণমূল তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury) ।

   

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা সাংসদ অধীর রঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury) বলেন, “তৃণমূল (TMC) দ্বিধায় রয়েছে। দলীয় সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক হ্যাঁ বা না থাকা উচিত। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে বলছে না যে জোট গঠনের প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে। কারণ তারা দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে আছে। প্রথম দ্বিধা, দলের একাংশ মনে করছে, ইন্ডিয়া জোট (I.N.D.IA.) ছাড়া একা লড়লে পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যালঘুরা তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট দেবেন। তৃণমূলের একাংশ চাইছে, জোট অব্যাহত থাকুক। আরেক মহল অন্য দ্বিধায় রয়েছে, বাংলায় জোটকে বেশি গুরুত্ব দিলে মোদী সরকার তাদের বিরুদ্ধে ইডি, সিবিআইকে ব্যবহার করবে। এই দুই দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে তৃণমূল স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। হয়তো দিল্লিতে কিছু আলোচনা হচ্ছে, কিন্তু আমার কাছে সেরকম কোনও তথ্য নেই।”

সন্দেশখালির কিছু অংশে সিআরপিসির ১৪৪ ধারার অধীনে নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশ এখনও কার্যকর রয়েছে।

শেখ শাজাহান ও তাঁর ভাই শেখ সিরাজুদ্দিন সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে জমি দখল ও মহিলাদের যৌন হেনস্থার অভিযোগ ওঠায় উত্তাল হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা।

গত ৫ জানুয়ারি শাজাহানের বাড়িতে তল্লাশি চালানো ইডি আধিকারিকদের একটি দল স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠলে এলাকায় অশান্তি শুরু হয়।