এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের তুলনা করা সম্ভব নয়। তবে অকল্পনীয় সৌন্দর্যের সঙ্গে রয়েছে ইতিহাসও। এখানকার পার্বত্য অরণ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে প্রাগৈতিহাসিক যুগের গুহা। তাছাড়া এখানকার পান্ডব গুহার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মহাভারত-এর কাহিনিও। রয়েছে শিবের গুহা মন্দির জটাশঙ্কর। এই গুহার পাশ থেকেই উৎপত্তি হয়েছে জম্বু নদীর। এককথায় জলপ্রপাত, বি ফলস, লিটল ফলস, অপ্সরাবিহার সব মিলিয়ে অনবদ্য পাঁচমাড়ি (Pachmarhi )
অফবিট ডেস্টিনেশন স্বর্গের নন্দন কানন
কীভাবে যাবেন: ট্রেনে করে যেতে হলে নামতে পিপারিয়া স্টেশনে। এখান থেকে গাড়িতে সাতপুরা ন্যাশনাল পার্ক ছুঁয়ে পাঁচমাড়ি ৪৭ কিলােমিটার।
কোথায় থাকবেন: মধ্যপ্রদেশ পর্যটনের হােটেল অমলতাস (০৭৫৭৮২৫২০৯৮) এ সি ঘরের ভাড়া ৩৫২৮ টাকা প্রতি রাতে। হিলটপ বাংলাে (০৭৫৭৮২৫২৮৪৬) এ সি ডবল রুমের ভাড়া ২৯৯০ টাকা (সঙ্গে ব্রেকফাস্টের খরচ ধরা আছে) প্রতি রাতে। হােটেল কাচনার (বুকিং ৯৮৩০১৫২১৬৯) ভাড়া ১৫০০-২৫০০ টাকা প্রতি রাতে ( Pachmarhi ) Pachmarhi ।
নদীর ধারে ছবির মতো গ্রাম – মুরগুমা
কী খাবেন : পাঁচমারিতে আপনি পাবেন গুজরাটি, মারাঠি ও জৈন খাবার। এছাড়াও আপনি এখানকার রেস্তোরাঁয় পেয়ে যাবেন মন পসন্দ চাইনিজ, কন্টিনেন্টাল ও ইন্ডিয়ান ফুড। কলকাতা ফুড সেন্টারে পেয়ে যাবেন বাঙালি খাবার। এছাড়াও আপনি খেতে পারেন নন্দন রেস্টুরেন্ট, চায়না বােল, পিজ্জা ক্যাফে চিনাে, ওপেন গার্ডেন রেস্টুরেন্ট ও আরও অন্যান্য জায়গায়।
কেনাকাটা: সাতপুরা থেকে কিনতে পারেন অসাধারন পেইন্টিং। এছাড়াও পাঁচমাড়ি বাজার থেকে কিনতে পারেন প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে হাতে আঁকা ছবি ও স্থানীয় হস্তশিল্প।