মারিব মৎস্য খাইব সুখে-বাঙালির গিন্নিদের জন্য নববর্ষ স্পেশ্যাল

bengali-food

কথায় বলে মাছে-ভাতে বাঙালি। প্রতিদন ভাতের পাতে মাছ না পড়লে বাঙালির সুখী জীবনে ভাটা পড়ে। যে-কোনও বাঙালি উৎসবে মাটন, বিরিয়ানি, কোরমা যাই হোক না কেন, মাছ চাই-ই চাই। মাছকে বাঙালিরা শুভ জিনিস বলেও গণ্য করে। দশমীতে জোড়া ইলিশ, অধিবাসের তত্ত্বে নাকে নথ পরানো গোটা রুই এ-রকম আরও কত কী আয়োজনে মাছ একেবারে অপরিহার্য। সংসারে মৎস্য রন্ধনে সুপটু গৃহবধূর কদরই আলাদা। কিন্তু মাছ রান্না করতে গিয়ে নানা অসুবিধাতে পড়ে নাকানিচোবানি খাননি এমন গিন্নি কমই আছে। বাঙালির নতুন বছরের শুরুতেই রইল রইল মাছ রান্নার কিছু কায়দাকানুন –

Advertisements
Advertisements
  • যে-কোনও মাছ ধুয়ে, তেলে ভাজার আগে একটু চিনি মাখিয়ে ভাজলে মাছ মচমচে হয়।
  • যে সব মাছের ত্বক মসৃণ, তাদের ভাজতে গেলে তেল ছিটকে ফোসকা পড়ে একাক্কার হয়। বাঁচতে চাইলে
  • মাছ ধুয়ে নুন, হলুদের সঙ্গে খানিকটা সর্ষের তেল মাখুয়ে ভাজুন। তেল অতটা ছিটকোবে না।
  • মাছ ভাজবার আগে গরম তেলে একটু হলুদ গুঁড়ো ফেলে দিন। তেল ছিটকোবে না।
  • যে-কোনও মাছ ধুয়ে, তেলে ভাজার আগে একটু চিনি মাখিয়ে ভাজলে মাছ মচমচে হয়।
  • যে সব মাছের ত্বক মসৃণ, তাদের ভাজতে গেলে তেল ছিটকে ফোসকা পড়ে একাক্কার হয়। বাঁচতে চাইলে
  • মাছ ধুয়ে নুন, হলুদের সঙ্গে খানিকটা সর্ষের তেল মাখুয়ে ভাজুন। তেল অতটা ছিটকোবে না।
  • মাছ ভাজবার আগে গরম তেলে একটু হলুদ গুঁড়ো ফেলে দিন। তেল ছিটকোবে না।