আগ বাড়িয়ে ঘোষণা করেছিলেন ধমাকা হবে। পরপর ডেডলাইনে কিছুই হয়নি। আজই শুভেম্দুর বলা ডিসেম্বর (Shuvendu) ডেডলাইনের শেষদিন। প্রবল চাপে বিরোধী দলনেতা। সূত্রের খবর, নিজ দল বিজেপির অভ্যন্তরেই তিনি হাস্যস্পদ হচ্ছেন।
তৃণমূল কংগ্রেসের কটাক্ষ, মুখেই সার। আর কিছু না। সিপিআইএমের কটাক্ষ, শুভেন্দু আসলে তৃণমূলেরই দূত! ওর কাজ হাওয়া গরম। পঞ্চায়েত ভোটে বাম শিবিরই মূল বিরোধী, বিজেপি গ্রামাঞ্চলে ভ্যানিশ। এসবের মাঝে বুধবার কাঁথির সভা থেকে শুভেন্দু অধিকারী কী ধামাকা দেবেন সেদিকেই নজর রাজনৈতিক মহলের।
ডিসেম্বর মাসে ১২, ১৪ এবং ২১ এর ওপর নজর রাখতে বলেছিলেন শুভেন্দু। আগামীকাল তার শেষ দিন। এর আগে দিল্লিতে আলাদা করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, পঞ্চায়েত মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গে একান্তে বৈঠক সেরেছেন। আচমকা সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছেও তুলে ধরেছেন একাধিক অভিযোগ। আগামীকালের সভা থেকেই সবটা মিলিয়ে বার্তা দেবেন বিরোধী দলনেতা?
তবে শুভেন্দুর দেওয়া তিন ডেটলাইনের মধ্যে ১২ ও ১৪ ডিসেম্বর দুটি ঘটনা রাজ্য রাজনীতিতে শোরগল ফেলে দিয়েছিল৷ যার মধ্যে একটি হল বগটুই ঘটনার অন্যতম অভিযূক্ত লালন শেখের মৃত্যু। দ্বিতীয়টা, আসানসোলের কম্বল বিতরণী অনুষ্ঠানে ৩ জনের মৃত্যু। সেটাই বিজেপির তুলনায় শাসক দল তৃণমূলের পালে হাওয়া লাগিয়েছে।