বীরভূমের আকাশে কাঁপানো গর্জন, বাঘ ও সিংহের শাসনে শ্রীঘর বিতর্ক!

কয়েকদিন আগেই একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি বৈঠকে যোগ দিতে  (Anubrata-Kajal)  কলকাতায় এসেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গুরুত্বপূর্ণ নেতা, অনুব্রত মণ্ডল এবং কাজল শেখ। সেই বৈঠকে তাদের আলাদা…

Anubrata Mondal as a Tiger, Birbhum Trembles at Kajal's Roar as a Lion: AI Sparks Political Showdown

কয়েকদিন আগেই একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি বৈঠকে যোগ দিতে  (Anubrata-Kajal)  কলকাতায় এসেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গুরুত্বপূর্ণ নেতা, অনুব্রত মণ্ডল এবং কাজল শেখ। সেই বৈঠকে তাদের আলাদা করে ডেকে সতর্ক করা হয় ফিরহাদ হাকিমসহ অন্যান্য নেতাদের পক্ষ থেকে।

দলীয় গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণে (Anubrata-Kajal)  এই ধরনের বৈঠকে কষ্টকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায়, সতর্কতা জারি করা হয়। মূলত, দলের মধ্যে আরও বেশি একতা এবং সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা ছিল। বিশেষত, কেষ্টদা ও কাজল শেখের মধ্যে যেসব গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চলছে, তা দলের শৃঙ্খলাকে বিপদে ফেলতে পারে, এই আশঙ্কা ছিল অনেকের। বৈঠকের শেষ পর্যায়ে কেষ্টদাকে লাস্ট ওয়ার্নিংও দেওয়া হয়।(Anubrata-Kajal)  

   

কিন্তু এই সতর্কতা জারির পরেও, সোজাসাপটা কথায় বললে, দলের নেতাদের(Anubrata-Kajal)  মধ্যে আলোচনার মধ্যে তেমন কোন প্রভাব পড়েনি। ঠিক সেই সময়েই, বীরভূমের আঙিনায় শুরু হয় এক নতুন রাজনৈতিক লড়াই। অনুব্রত মণ্ডল এবং কাজল শেখ যখন দলের পক্ষ থেকে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ভুলে একত্রে কাজ করার বার্তা পাচ্ছিলেন, তখনই তাঁদের ঘিরে তৈরি হয় এক নতুন রণক্ষেত্র(Anubrata-Kajal)  

আসলে, এবার মাঠে নামলো ‘AI’—আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স! তাদের মাধ্যমে তৈরি করা হল বাঘরূপী অনুব্রত মণ্ডল এবং সিংহরূপী কাজল শেখের এক অনন্য ছবি, যা বীরভূমের রাজনীতিকে (Anubrata-Kajal)  আরও উত্তপ্ত করে তুলেছে। এমনকি অনুগামীদের মধ্যে এই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। অনুব্রত মণ্ডলকে এক রাজকীয় রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সঙ্গে জড়িত দেখানো হয়েছে, আর কাজল শেখকে সিংহের সাথে মেলানো হয়েছে। এই ছবিগুলো মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় এবং রাজনীতি নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দেয়।(Anubrata-Kajal)  

প্রশ্ন উঠছে, এই ধরনের অনুগামীদের কীর্তি কি দলের একতা(Anubrata-Kajal)  এবং শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সাহায্য করবে? নাকি এর মাধ্যমে দলের ভিতরে আরও বেশি বিভাজন তৈরি হবে? অনুগামীদের উত্তেজনায় বীরভূমে এক সিঁড়ির মত, সিংহ-বাঘের লড়াই চলছে, কিন্তু রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে, এই লড়াই কি আগামী ছাব্বিশের ভোটের জন্য ফায়দা এনে দেবে, নাকি একমাত্র ক্ষতিই করবে?(Anubrata-Kajal)  

Advertisements

এদিকে, মীর রাজ, কাজল শেখের এক অনুগামী, বলেন, “কাজল শেখ যেভাবে উন্নয়নমূলক কাজ করছে, জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে, সেভাবে বিরোধীদের মোকাবিলা করছেন, তাতে(Anubrata-Kajal)  তাঁর জন্য সিংহের মতো গর্জন করা কোনো বিষয় নয়। তিনি আমাদের কাছে সত্যিই সিংহ।” অন্যদিকে, অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামী আমিনুল ইসলাম বলেন, “বীরভূমের মানুষের কাছে কেষ্টদা বাঘের মতো। সবাই তাঁকে ভালোবাসে এবং তাঁকে বাঘের মতো সম্মান দেয়।”(Anubrata-Kajal)  

তবে, প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে—দলের এই বিভাজন এবং অনুগামীদের উত্তেজনা কতটা উপকারী হবে রাজনৈতিক ভাবে? দলের ভেতর একসাথে কাজ করার বার্তা দেওয়ার পরও,(Anubrata-Kajal)  যদি এই ধরনের উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়, তবে কি দলের ঐক্য বজায় থাকবে?

এখন, রাজনীতির গরম তাপমাত্রা বাড়ছে। সিংহ-বাঘের এই লড়াই ঠিক কতটা প্রয়োজনীয় বা যুক্তিযুক্ত, তা হয়তো ভবিষ্যতের নির্বাচনে প্রমাণিত হবে। তবে এখনকার রাজনৈতিক অবস্থা এবং অনুগামীদের রোষের মধ্যে, দলের আসল উদ্দেশ্য কতটা বাস্তবায়িত হবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।(Anubrata-Kajal)