প্রতিশ্রুতি সার? লাল-হলুদে ব্রাত্য বাংলার একাধিক সন্তোষ ফুটবলার

দল গড়ার আগে ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal) ক্লাবকে কেন্দ্র করে বয়েছিল জল্পনার ঝড়। সন্তোষ ট্রফির বাংলা দলের ফুটবলারদের খোলা প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ক্লাবের তরফে। কেউ প্রস্তাবে…

East Bengal is likely to get investors in the first week of June

দল গড়ার আগে ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal) ক্লাবকে কেন্দ্র করে বয়েছিল জল্পনার ঝড়। সন্তোষ ট্রফির বাংলা দলের ফুটবলারদের খোলা প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল ক্লাবের তরফে। কেউ প্রস্তাবে সাড়া দিয়েছেন, কেউ দেননি।

লাল হলুদ স্কোয়াড গঠন হওয়ার আগে সন্তোষ ট্রফি দলের একাধিক ফুটবলারকে নিয়ে সাড়া পড়ে গিয়েছিল ময়দানে। মহিতোষ রায়, শুভম ভৌমিক, মনোতোষ চাকলাদার, ফারদিন আলি মোল্লা, নবি হোসেন খান চৌধুরীরা অন্যতম। ফারদিন এটিকে মোহন বাগানের এবং চাকলাদার চেন্নাইয়িন ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়। নবি, মহিতোষ, শুভমরা গিয়েছেন লাল হলুদ তাঁবুতে।

   
East Bengal
বাংলা গোলকিপার প্রিয়ান্ত সিংকে উত্তরীয় পরিয়ে দিচ্ছেন ক্রীড়ামন্ত্রী।

ধীরে ধীরে নিজেদের গুছিয়ে নিয়েছে ইস্টবেঙ্গল। ইমামির সঙ্গে হাত মিলিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন কোম্পানি। নিয়োগ করা হয়েছে অভিজ্ঞ কোচ, সই করানো হয়েছে তারকা ফুটবলারদের। ক্রমে আলোচনা থেকে হারিয়ে যেতে বসেছেন সন্তোষ ট্রফি খেলা ফুটবলাররা। তাঁদের অনেকেই এখন রিজার্ভ দলে। সিনিয়র দলে আদৌ সুযোগ হবে কি না সে ব্যাপারে নিশ্চয়তা নেই।

অনুশীলনে দেখার পরেই চূড়ান্ত দল কোচ বাছাই করেন। প্র্যাকটিসে যাঁদের খেলা ভালো লাগবে, তাঁদেরকেই প্রথম দলে জায়গা দেবেন কোচ। তুহিন, নবিরা তেমনই। অন্য দিকে শুভম কিংবা মহিতোষরা এখনও রিজার্ভ দলেই।