শহরের নামী হোটেল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পথ চলা শুরু করেছিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল (Emami East Bengal)। এরপর এক ঝাঁক ফুটবলার সই, দুজন কোচ নিয়োগ, অনুশীলন, সবই শুরু হয়েছিল ঝড়ের গতিতে। এরপর আবার যেন নিস্তব্ধতা।
ইমামি ইস্টবেঙ্গলকে কেন্দ্র করে ফের উঠছে একাধিক প্রশ্ন। কয়েক দিন হল দল অনুশীলন শুরু করেছে। তরুণ এবং অভিজ্ঞ ফুটবলারের পাশাপাশি ভারতে এসে পৌঁছেছেন একজন বিদেশি ফুটবলার। দুজন কোচ মাঠে আসছেন। কিন্তু তাঁদের সহকারীরা কোথায়? ফিজিকাল ট্রেনার, গোলকিপার কোচ, চিকিৎসক ছাড়াই চলছে অনুশীলন। ইস্টবেঙ্গল মাঠের অবস্থাও তথৈবচ। ইতিমধ্যে একাধিক ফুটবলার চোট পেয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছিল।
ক্লাবের সঙ্গে কোম্পানির সই হয়ে যাওয়ার পর দলের দায়িত্বের সিংহভাগ এখন ইমামির। দলের ভালো মন্দের যাবতীয় দায় বা ক্রেডিট এখন তাদের বলেই মনে করছেন লাল হলুদ সমর্থকদের একাংশ। ফিফার ভারতীয় ফুটবল নিয়ামক সংস্থাকে ব্যান করার পর নতুন করে আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। যদিও ক্লাব কর্তা দেবব্রত সরকার এবারেও আত্মবিশ্বাসী।
সই হওয়ার অনেক আগে থেকে শোনা গিয়েছিল ক্লাব ও কোম্পানির মিলিত একটি বোর্ডের কথা। সেই বোর্ডের বর্তমান অবস্থান কী, সে ব্যাপারেও প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। সব মিলিয়ে আশার আলো দেখার পরেও, আবার যেন একরাশ জমাট অন্ধকার দেখতে পারেন ইস্ট বেঙ্গল জনতার কেউ কেউ।