আজকের এই বিশেষ দিনে, সমগ্র দেশজুড়ে আমরা উদযাপন করছি অলিম্পিক (P. T. Usha) আন্দোলনের মহত্ত্ব। অলিম্পিক কেবল একটি ক্রীড়া প্রতিযোগিতা নয়, এটি একটি বিশ্বজনীন ভাবনা, যেখানে মানবতা, শান্তি, এবং ঐক্যের বার্তা প্রতিফলিত হয়। ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পি.টি. উষা (P. T. Usha) যেভাবে বলেছেন, “আজ আমরা কেবল আধুনিক অলিম্পিক চেতনার সম্মানেই নয়, বরং উৎকর্ষ, একতা এবং অধ্যবসায়ের মূল্যবোধকে হৃদয়ে ধারণ করেই এই দিনটি উদযাপন করছি।(P. T. Usha)
অলিম্পিক গেমসের সূচনা আধুনিক (P. T. Usha) যুগে ১৮৯৬ সালে হলেও, এর শিকড় বহু পুরনো গ্রীস সভ্যতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আধুনিক অলিম্পিক গেমসের মাধ্যমে বিশ্ববাসী এক ছাতার নিচে আসে, একে অপরের সংস্কৃতি, ভাষা ও বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধা জানায় এবং ক্রীড়ার মাধ্যমে বন্ধুত্বের বন্ধন গড়ে তোলে(P. T. Usha)
ভারতের প্রেক্ষাপটে অলিম্পিক আন্দোলন বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। আমাদের দেশে ক্রীড়া(P. T. Usha) শুধু প্রতিযোগিতার একটি মাধ্যম নয়, বরং সমাজের উন্নয়নের, যুবসমাজকে অনুপ্রাণিত করার এবং জাতীয় গর্ব জাগানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। অলিম্পিক দিবস উপলক্ষ্যে বিভিন্ন রাজ্যে আয়োজিত হচ্ছে দৌড়, প্রতিযোগিতা, ওয়েবিনার, এবং ক্রীড়া সম্পর্কিত কর্মসূচি, যার মাধ্যমে ছোট-বড় সববয়সী মানুষ অলিম্পিকের সঙ্গে নিজেদের সংযুক্ত করতে পারছে(P. T. Usha)
পি.টি. উষার মতো ক্রীড়াবিদেরা আমাদের দেশের জন্য আদর্শ হয়ে উঠেছেন। তাঁর জীবনযুদ্ধ, কঠোর পরিশ্রম এবং সাফল্য আমাদের শেখায় যে অধ্যবসায় ও সংকল্প থাকলে সব কিছু সম্ভব। অলিম্পিকের “Citius, Altius, Fortius”—অর্থাৎ ‘আরও দ্রুত, আরও উচ্চতর, আরও শক্তিশালী’—এই মূলমন্ত্রটিই আমাদের প্রেরণা দেয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আরও ভালো করার।
অলিম্পিক আন্দোলনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো সামাজিক অন্তর্ভুক্তি এবং সমতা। (P. T. Usha) এখানে জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ বা ভাষার কোনো বিভেদ নেই। একটি মাত্র পতাকা—অলিম্পিক রিং—এর নিচে সবাই সমান, সবাই এক। এই বার্তাটিই আমাদের জাতীয় ঐক্য এবং সামাজিক সম্প্রীতির ভিত্তি হতে পারে(P. T. Usha)
ভারতীয় যুবসমাজের জন্য এই আন্দোলন একটি সুযোগ, যাতে তারা নিজেকে (P. T. Usha) আবিষ্কার করতে পারে, নিজেদের সীমা অতিক্রম(P. T. Usha) করতে পারে এবং বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করতে পারে। আমাদের উচিত ক্রীড়া অবকাঠামো উন্নয়ন, খেলোয়াড়দের মানসিক ও শারীরিক সহায়তা প্রদান, এবং অলিম্পিক চেতনা প্রসারে আরও সক্রিয় ভূমিকা নেওয়া।(P. T. Usha)
শেষ কথায় বলা যায়, অলিম্পিক কেবল(P. T. Usha) গেমস নয়—এটি এক ধরনের জীবনদর্শন। উৎকর্ষের প্রতি আকাঙ্ক্ষা, একতার প্রতি বিশ্বাস, এবং অধ্যবসায়ের মাধ্যমে সাফল্যের পথে এগিয়ে চলা—এইসবই অলিম্পিকের মূল বার্তা। আসুন, আমরা সবাই মিলে এই আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করি এবং একটি সুস্থ, সচল ও সংহত সমাজ গঠনের দিকে এগিয়ে যাই।(P. T. Usha)