ISL: ইস্টবেঙ্গলের কোনও ফুটবলারই নেই এই তালিকায়!

নতুন মরসুম শুরু হওয়ার আগে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিসংখ্যান নিয়ে আলোচনা চলছে। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের (ISL) অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে মাঝেমধ্যে তুলে ধরা হচ্ছে কিছু পরিসংখ্যান। তেমনই…

ISL Final Match this Year

নতুন মরসুম শুরু হওয়ার আগে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিসংখ্যান নিয়ে আলোচনা চলছে। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের (ISL) অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে মাঝেমধ্যে তুলে ধরা হচ্ছে কিছু পরিসংখ্যান। তেমনই একটি তালিকা সম্প্রতি প্রকাশ করা হয়েছে। যেখানে নেই ইস্টবেঙ্গল এফসির কোনও ফুটবলারের নাম।

নতুন মরসুম শুরু হওয়ার আগে ২০২৩-২৪ মরসুমের পরিংখ্যান নিয়ে কাটাছেঁড়া চলছে। এই মরসুমে কোন কোন ফুটবলার সবথেকে বেশি ট্যাকেল করেছিলেন সেই পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে। তালিকায় পয়লা নম্বরে রয়েছেন,জয় গুপ্তা।

   

ইস্টবেঙ্গলের পর এবার Mumbai City FC চূড়ান্ত করল নতুন স্ট্রাইকার

ইন্ডিয়ান সুপার লিগ ২০২৩-২৪ মরসুমে সবথেকে বেশি সফল ট্যাকেল করেছিলেন জয় গুপ্তা। ২৫ ম্যাচে ৪১টি ট্যাকেল করেছিলেন এফসি গোয়ার এই ফুটবলার। এই সিজনে জয় গুপ্ত বারংবার উঠে এসেছিলেন আলোচনায়। রক্ষণে ভরসা জোগানোর পাশাপাশি আক্রমণভাগেও সাহায্য করেছিলেন। ২২ বছর বয়সী এই ফুল-ব্যাক আইএসএল-এর অন্যতম উদীয়মান ফুটবলার।

মরক্কোর আহমেদ জাহু-এর ট্যাকলিং দক্ষতা অতুলনীয়। ওড়িশা এফসি প্রথমবার সেমিফাইনালে ওঠার অন্যতম প্রধান কারণ তিনি। লিগের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার হিসাবে বিবেচিত হয়েছেন। জাহু দলের আক্রমণ তৈরি করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারেন। আইএসএল ২০২৩-২৪ মরসুমে ২২টি ম্যাচ খেলে দু’টি গোল ও দু’টি অ্যাসিস্ট করে আক্রমণভাগে অবদান রাখেন জাহু।

মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ফুল-ব্যাক এবং অধিনায়ক শুভাশীষ বসু একের পর এক পরিস্থিতিতে নিজেকে চিনিয়েছেন। তাঁর হার না মণ মানসিকতা মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের জন্য সম্পদ। তাঁর করা ৩৭টি ট্যাকল মেরিনার্সদের শিল্ড জয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

East Bengal: আরও এক স্ট্রাইকারকে সই করিয়ে নিল ইস্টবেঙ্গল!

জামশেদপুর এফসি-র হয়ে দিনপুইয়া চোখে পড়ার মতো পারফরম্যান্স করেছিলেন। ২৭ বছর বয়সী ফুল-ব্যাক রক্ষণভাগে দৃঢ়তা জুগিয়েছিলেন। প্রতিরক্ষামূলক ক্ষেত্রেও নিজের প্রতিভার পরিচয় দিয়েছিলেন।

ওড়িশা এফসি ফুল-ব্যাক রানাওয়াদে দলের অপরিহার্য ছিলেন এবং তাদের অন্যতম মূল খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন। ২৬ বছর বয়সী এই খেলোয়াড়ের অ্যাটাকিং থার্ডে বল নিয়ে যাওয়ার প্রতিভাও রয়েছে, যা এই মরসুমে তার দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একটি গোল করার পাশাপাশি রানাওয়াদে ছয়টি গোলের পিছনে অবদান রেখেছিলেন।