Hardik Pandya: আইপিএল থেকে নিষিদ্ধ হতে চলেছেন হার্দিক!

Hardik Pandya

২০২৪ সালের আইপিএলের (IPL) জন্য মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে ফিরেছেন হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik Pandya)। কিন্তু মুম্বইয়ে যোগ দেওয়ার পর তিনি এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি মুম্বই ইন্ডিয়ান্স উভয়কেই একটি নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য দোষী বলে অভিযোগ করা হচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে ২০১০ সালের আইপিএলে রবীন্দ্র জাদেজাকে নিষিদ্ধ করার ঘটনাও উল্লেখ করা হচ্ছে। হার্দিক এখন একই রকম কিছু করেছেন বলে অভিযোগ। তাকে নিষিদ্ধ করা হবে কি না, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। গুজরাট টাইটানসের সিইও অরবিন্দর সিং তার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।

Advertisements

আরও পড়ুন:  Controversy: মোহনবাগান ম্যাচে রেফারির লাল কার্ড নিয়ে তৈরি একাধিক বিতর্ক

গুজরাট টাইটান্সের সিইও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে হার্দিক যেভাবে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে গিয়েছেন তা সঠিক না, “আইপিএল বাণিজ্যের জন্য সরাসরি খেলোয়াড়দের সাথে যোগাযোগ করা ভুল। এ জন্য দলগুলোকে বিসিসিআইয়ের প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। কিন্তু এই পদ্ধতি (হার্দিকের ট্রেড) সঠিক ছিল না এবং টিম ম্যানেজমেন্ট এতে অসন্তুষ্ট। আইপিএল ট্রেডিং নিয়ে বিসিসিআইয়ের নিয়ম স্পষ্ট। ‘

রবীন্দ্র জাদেজা ২০১০ সালে আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি রাজস্থান রয়্যালসের সদস্য ছিলেন। ট্রেডিং প্রক্রিয়া চলাকালীন তিনি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সাথে কথা বলতে শুরু করেছিলেন। অন্য দিকে রাজস্থান তার চুক্তি বজায় রেখেছিল। জাদেজা ছিলেন দল বদল করার পথে। এর পরেই আইপিএলের তৎকালীন ম্যানেজমেন্ট কমিটি জাদেজার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয় এবং তাকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে।

Advertisements

আরও পড়ুন:  Ayodhya Ram Temple: অযোধ্যা রাম মন্দির অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন সচিন-বিরাট!

হার্দিক পান্ডিয়ার ক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে বলে অভিযোগ। হার্দিকের নাম গুজরাট টাইটান্সের রিটেনশন লিস্টে থাকলেও কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সে যোগ দেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় কেউ কেউ হার্দিকের নিষেধা জ্ঞানিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। কেকেআরের প্রাক্তন ডিরেক্টর জয় ভট্টাচার্যও বিষয়টি উত্থাপন করেন। এই মুহূর্তে বিসিসিআই, আইপিএল বা কোনও কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এখন দেখার বিষয় আসন্ন আইপিএলে হার্দিকের ভবিষ্যত কী হবে।