আবারও ফিফা (FIFA) থেকে সাময়িক সাসপেন্ড হল পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন (PFF)। প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংশোধন না করায় এবং সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ব্যর্থ হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ফিফা এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে যেখানে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনকে ফিফার স্বাভাবিকীকরণ প্রক্রিয়ার আওতায় থাকা বাধ্যবাধকতাগুলি পূরণ করতে অক্ষম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ফিফার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনকে অবিলম্বে সাসপেন্ড করা হয়েছে কারণ তারা ফিফা এবং এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (AFC) কর্তৃক প্রস্তাবিত সাংবিধানিক সংশোধনগুলি গ্রহণ করেনি। এই সংশোধনগুলি ফেডারেশনের শাসন ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে প্রস্তাবিত হয়েছিল। কিন্তু নির্বাচিত PFF কংগ্রেস এই সংশোধনগুলি বাস্তবায়ন করতে অস্বীকার করেছে, যার ফলে সাসপেনশন আরোপ করা হয়।”
এটি ২০১৭ সাল থেকে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের তৃতীয় সাসপেনশন। ২০২১ সালের এপ্রিলেও ফিফা অনিয়মিত তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের কারণে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনকে সাসপেন্ড করেছিল। ২০২২ সালের জুনে ফিফার স্বাভাবিকীকরণ কমিটি ফেডারেশনের কাজকর্ম পুনরায় পরিচালনার অধিকার পাওয়ার পরই সেই সাসপেনশন তুলে নেওয়া হয়।
ফেডারেশনের সাম্প্রতিক সাসপেনশনের বিষয়ে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের স্বাভাবিকীকরণ কমিটির চেয়ারম্যান হারুন মালিক বলেছেন, “ফিফা পাকিস্তানের ফুটবল শাসন ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক মানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ করতে কিছু সংশোধনী আনতে চেয়েছিল, কিন্তু PFF কংগ্রেসের বেশিরভাগ সদস্য এই প্রস্তাবগুলো গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছেন।”
ফেডারেশনের এই প্রশাসনিক সমস্যাগুলি সত্ত্বেও পাকিস্তান সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কিছু অগ্রগতি করেছে। দেশটি প্রথমবারের মতো অলিম্পিক কোয়ালিফায়ারে অংশগ্রহণ করেছে এবং দ্বিতীয় রাউন্ডে পৌঁছেছে। তবে নতুন সাসপেনশনটি পাকিস্তানের জাতীয় ফুটবল দলকে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখবে এবং পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন আর আর্থিক বা প্রযুক্তিগত সহায়তা পাবে না ফিফা থেকে।
ফিফার বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “এই সাসপেনশন কেবল তখনই তুলে নেওয়া হবে যদি PFF কংগ্রেস ফিফা এবং AFC কর্তৃক প্রস্তাবিত সাংবিধানিক সংশোধনগুলি অনুমোদন করে।”
এখন পাকিস্তানের ফুটবলের ভবিষ্যত অনিশ্চিত এবং খেলোয়াড়রা এবং সমর্থকরা একটি স্থিতিশীল সমাধানের আশা করছেন যাতে দেশের ফুটবল এক নতুন দিগন্তে পৌঁছাতে পারে।া হাৃ
আবারও ফিফা থেকে সাময়িক সাসপেন্ড হল পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন (PFF)। প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংশোধন না করায় এবং সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ব্যর্থ হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ফিফা এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে যেখানে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনকে ফিফার স্বাভাবিকীকরণ প্রক্রিয়ার আওতায় থাকা বাধ্যবাধকতাগুলি পূরণ করতে অক্ষম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ফিফার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনকে অবিলম্বে সাসপেন্ড করা হয়েছে কারণ তারা ফিফা এবং এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (AFC) কর্তৃক প্রস্তাবিত সাংবিধানিক সংশোধনগুলি গ্রহণ করেনি। এই সংশোধনগুলি ফেডারেশনের শাসন ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে প্রস্তাবিত হয়েছিল। কিন্তু নির্বাচিত PFF কংগ্রেস এই সংশোধনগুলি বাস্তবায়ন করতে অস্বীকার করেছে, যার ফলে সাসপেনশন আরোপ করা হয়।”
এটি ২০১৭ সাল থেকে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের তৃতীয় সাসপেনশন। ২০২১ সালের এপ্রিলেও ফিফা অনিয়মিত তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপের কারণে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনকে সাসপেন্ড করেছিল। ২০২২ সালের জুনে ফিফার স্বাভাবিকীকরণ কমিটি ফেডারেশনের কাজকর্ম পুনরায় পরিচালনার অধিকার পাওয়ার পরই সেই সাসপেনশন তুলে নেওয়া হয়।
ফেডারেশনের সাম্প্রতিক সাসপেনশনের বিষয়ে পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের স্বাভাবিকীকরণ কমিটির চেয়ারম্যান হারুন মালিক বলেছেন, “ফিফা পাকিস্তানের ফুটবল শাসন ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক মানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ করতে কিছু সংশোধনী আনতে চেয়েছিল, কিন্তু PFF কংগ্রেসের বেশিরভাগ সদস্য এই প্রস্তাবগুলো গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছেন।”
ফেডারেশনের এই প্রশাসনিক সমস্যাগুলি সত্ত্বেও পাকিস্তান সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলে কিছু অগ্রগতি করেছে। দেশটি প্রথমবারের মতো অলিম্পিক কোয়ালিফায়ারে অংশগ্রহণ করেছে এবং দ্বিতীয় রাউন্ডে পৌঁছেছে। তবে নতুন সাসপেনশনটি পাকিস্তানের জাতীয় ফুটবল দলকে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখবে এবং পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন আর আর্থিক বা প্রযুক্তিগত সহায়তা পাবে না ফিফা থেকে।
ফিফার বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “এই সাসপেনশন কেবল তখনই তুলে নেওয়া হবে যদি PFF কংগ্রেস ফিফা এবং AFC কর্তৃক প্রস্তাবিত সাংবিধানিক সংশোধনগুলি অনুমোদন করে।”
এখন পাকিস্তানের ফুটবলের ভবিষ্যত অনিশ্চিত এবং খেলোয়াড়রা এবং সমর্থকরা একটি স্থিতিশীল সমাধানের আশা করছেন যাতে দেশের ফুটবল এক নতুন দিগন্তে পৌঁছাতে পারে।