ডিফেন্ডাররা তাদের পাওয়ারফুল ট্যাকেল, ইন্টারসেপশন এবং প্রতিপক্ষের আক্রমণকে ব্যর্থ করার দক্ষতার জন্য পরিচিত। অনেকে মনে করেন ফুটবলের বেসিক হল ডিফেন্স। কারণ ডিফেন্স থেকেই শুরু হয় আক্রমণ। বিশ্ব ফুটবলে এমন অনেক ডিফেন্ডার রয়েছেন যারা নিজেদের দুর্গ রক্ষা করার পাশাপাশি প্রতিপক্ষের জালে বল-ও জড়াতে পারেন কিংবা গোল হওয়ার পিছনে ভূমিকা রাখতে পারেন। ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) স্কোয়াডে রয়েছেন এমনই একজন ডিফেন্ডার।
‘একটু রং কমাতে হবে বরং…’, বিশ্বজয়ীদের নিয়ে কী লিখলেন রূপম?
গত মরসুমের ইন্ডিয়ান সুপার লিগে একাধিক ডিফেন্ডার নজর কেড়েছিলেন। রক্ষণ ভাগের কয়েকজন ফুটবলার গোল করার দিক থেকে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন। যেমন অময় রানাওয়াডে, জয় গুপ্তা। ইস্টবেঙ্গল শিবিরেও এমন একজন ডিফেন্ডার রয়েছেন যিনি দলের প্রয়োজনে একাধিক গোলের পিছনে সরাসরি অবদান রেখেছেন। তিনি নিশু কুমার (Nishu Kumar)।
ইস্টবেঙ্গল এফসির হয়ে অভিষেক মরসুমে এই ফুল-ব্যাক প্রধান কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাতের অধীনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। উভয় প্রান্তে তার পারফরম্যান্স মরসুম জুড়ে ছিল ধারবাহিক। একজন ডিফেন্ডার হওয়া সত্ত্বেও নিশু কুমার রেড এবং গোল্ড ব্রিগেডের অন্যতম প্রধান প্লেমেকার হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিলেন।
শুধু বিশ্বকাপ জয়ই নয়, আরও অনেক রেকর্ড গড়ল টিম ইন্ডিয়া
এক মরসুমে নিশু কুমারের নামের পাশে রয়েছে তিনটি গোল কন্ট্রিবিউশন। তাঁর নির্ভুল ক্রস, বুদ্ধিমান পাসিং এবং উভয় পায়ে খেলার দক্ষতা দলের জন্য ইতিবাচক দিক হয়ে উঠেছিল। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই ডিফেন্ডার আইএসএল ২০২৩-২৪ মরসুমে ১১ টি স্কোরিং সুযোগ তৈরি করে তার আক্রমণাত্মক দক্ষতা প্রদর্শন করেছিলেন।