সেই সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখেই চলতি মরসুমের শুরুতে তাঁকে দলে নিতে আসরে নামে দেশের একাধিক ফুটবল ক্লাব। যেখানে প্রথম থেকেই বাকিদের তুলনায় এগিয়েছিল ইমামি ইস্টবেঙ্গল। অন্যদিকে নিজেদের ফুটবলারকে ধরে রাখার চ্যালেঞ্জ ছিল মহামেডানের কাছে। শেষ পর্যন্ত সমস্ত জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ডেভিডকে দলে টেনে নেয় ইস্টবেঙ্গল। যা নিঃসন্দেহে খুশি করেছিল লাল-হলুদ সমর্থকদের। কিন্তু কার্লেস কুয়াদ্রাতের দলের প্রথম একাদশে খুব একটা সুযোগ পাননি এই দাপুটে ফুটবলার।
নীতিশের ব্যাটে শতরান এলেও এই কারণে দুঃস্বপ্ন দেখছে ভারত
পরবর্তীতে অস্কার ব্রুজন দলের দায়িত্বে আসার পর ক্রমশ বদলাতে থাকে সমীকরণ। দলের তরুণ প্রতিভাদের দিকেই বাড়তি নজর দেন এই স্প্যানিশ কোচ। যারফলে গত কয়েক ম্যাচ থেকেই প্রথম একাদশে দেখা যাচ্ছে পিভি বিষ্ণু থেকে শুরু করে ডেভিড লালহানসাঙ্গার মতো ফুটবলারদের। বলাবাহুল্য,সুযোগ মতোই নিজেদের মেলে ধরছেন তরুণ ফুটবলারা। হায়দরাবাদ ম্যাচের আগে সেই নিয়েই লাল-হলুদ কোচের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন ডেভিড।
একী বললেন অস্কার! বছর শেষে নতুন বিদেশি লাল-হলুদ শিবিরে?
তিনি বলেন, ” আমাদের দলে ক্লেটন সিলভা থেকে শুরু করে দিমি, মহেশ, নন্দা, এবং বিষ্ণুর মতো ফুটবলার রয়েছে। যাদের উপস্থিথিতে দলের আক্রমণভাগ যথেষ্ট মজবুত করে তোলে। তবে কোচ অস্কার দলের তরুণ ফুটবলারদের উপর অনেক আস্থা রাখেন। দলের অনুশীলনে সকলকে যথেষ্ট অনুপ্রাণিত করেন। তিনি বলেন, যে মাঠে আমাদের আরও সক্রিয়তা দেখতে হবে। তাই আমরা আরও ভালো খেলতে শুরু করেছি। আমাকে আরও বেশি খেলার সময় দেওয়ার জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।”