East Bengal: ইস্টবেঙ্গল প্লেয়ারদের বিরুদ্ধে অভব্য আচরণের অভিযোগ

চরম বিতর্কের সঙ্গে শেষ হয়েছে ম্যাচ। কম আলোর কারণে খেলা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন আম্পায়ার। ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) তখন ব্যাট করছিল। ম্যাচ ছিল গুরুত্বপূর্ণ…

east bengal

চরম বিতর্কের সঙ্গে শেষ হয়েছে ম্যাচ। কম আলোর কারণে খেলা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন আম্পায়ার। ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) তখন ব্যাট করছিল। ম্যাচ ছিল গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে। এমন সময়ে খেলা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন আম্পায়ার। আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি ইস্টবেঙ্গলের ক্রিকেটাররা।

Advertisements

ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে ফার্স্ট ডিভিশন চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে চলে গিয়েছে ভবানীপুর ক্লাব। সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গল। ভিজেডি পদ্ধতিতে নির্ণয় করা হয়েছে ম্যাচের ফলাফল। কম আলোর কারণে খেলা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন আম্পায়ার। এরপরেই নিয়ম অনুযায়ী ভবানীপুর ক্লাবকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। রান রেটের বিচারে জয় পেয়েছে ভবানীপুর। এরকম গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে রান রেটের ভিত্তিতে ফলাফল নির্ণয় করা কতটা যুক্তিসঙ্গত হয়েছে সে ব্যাপারে ক্রিকেট প্রেমীদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন।

   

প্রথমে ব্যাট করে ভবানীপুর ক্লাব ১০০ ওভারে ৩৯৯/৭ স্কোর করে। প্রদীপ্ত (১২১ রান), অরিন্দম ঘোষ (৬৭) ও অভিমন্যু ঈশ্বরণের (৫৯) সৌজন্যে স্কোরবোর্ডে বড় রান তুলতে পারে ভবানীপুর। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে শ্রেয়ান চক্রবর্তী (৩-১০৬) ও সুমিত মোহন্ত (২-৬৯) বোলারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অবদা রেখেছেন। জবাবে সাত্যকি দত্ত (১০৯) ও অমিতেজ সিংয়ের (৮১) দুর্দান্ত ইনিংস সত্ত্বেও ইস্টবেঙ্গলের ইনিংস থামে ২৮৫ রানে। কারণ এই সময় ম্যাচ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন আম্পায়ার। নিয়ম অনুযায়ী রান রেটে ভবানীপুর ক্লাবকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।

খেলা বন্ধ করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মাঠেই প্রতিবাদ জানাতে শুরু করেছিলেন ইস্টবেঙ্গলের খেলোয়াড়রা। শুরু হয় আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কাতর্কি। ইস্টবেঙ্গলের অধিনায়ক অভিষেক দাস-ও অভব্য আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ। ম্যাচের ঘটনা বিবরণ দিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে পারেন দায়িত্বে থাকা আম্পায়ার।