ছোটদের ফুটবল উন্নয়ন নিয়ে বলতে বলতে নিজের যুব বয়সের স্মৃতিতে ফিরে গিয়েছিলেন দীপেন্দু বিশ্বাস (Dipendu Biswas)। একই সারিতে বসেছিলেন কিংবদন্তি সৈয়দ নৈমুদ্দিন। দীপেন্দু মনে করিয়ে দিয়েছেন আগেকার দিনে দলে টিকে থাকার জন্য কতটা স্ট্রাগল করতে হত।
শুক্রবার বিকেলে বেলেঘাটা বালক বৃন্দ আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলন উপলক্ষে স্পোর্টস জার্নালিস্ট ক্লাবে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ নৈমুদ্দিন, ষষ্ঠী দুলে, রঞ্জন দে, দীপেন্দু বিশ্বাসরা। দীপেন্দু বলেছেন, “এখন খেলার অনেক সুযোগ রয়েছে। আমাদের সময়ে এতো সুযোগই ছিল না। মোহনবাগানে থাকার সময় কতো পরিশ্রম করতে হতো। সুযোগ হাতছাড়া করার কোনো প্রশ্নই উঠতো না।”
দীপেন্দু একই সঙ্গে বলেছেন, “ক্লাবেই থেকে যেতাম। মোহনবাগান মেসে সতীর্থের সঙ্গে এক ঘরে থেকেছি। তবুও মোহনবাগানের সুযোগ পেতাম না।” দীপেন্দুর কথায় সায় দিয়েছেন ষষ্ঠী দুলে, রঞ্জন দে।
দীপেন্দু বলেছেন, “তখন বাঙালি ফুটবলাররা দাপিয়ে বেড়াতে মাঠে। ডায়মন্ড সিস্টেমে খেলার সময় বাঙালি ছেলেরাই ছিল দলের মূল চালিকা শক্তি।” দ্রোনাচার্য সৈয়দ নৈমুদ্দিনের উদ্দেশ্যে বলেছেন, “স্যারের কোচিংয়ে ডিসিপ্লিন ছিল প্রচন্ড ভাবে। সেটাই থাকা উচিৎ। ডিসিপ্লিন, হার্ড ওয়ার্ক না থাকলে কোনো দিন প্রতিষ্ঠিত ফুটবলার হওয়া যায় না।”


