বেড়াতে যেতে কে না ভালোবাসেন! দু’দিনের ছুটি পেলেই ঘর ছেড়ে বেড়িয়ে পড়তে ইচ্ছে করে প্রকৃতি প্রেমিকদের। মন ছুটে যায় দূর পাহাড়ে, কিন্তু হাতে যদি ছুটি বেশি না থাকে তাহলে কী করবেন? সেক্ষেত্রে তো বেছে নিতেই হবে বাড়ির কাছে আরশিনগর। সেক্ষেত্রে আপনার ডেস্টিনেশম হতে পারে মূর্তি (Murti)।
শিয়ালদহ থেকে রাতের কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ুন। পরের দিন নামতে হবে নিউ মাল জংশনে। সেখানে থেকে সহজেই যাওয়া যায় মূর্তিতে। স্টেশনেই বাইরেই মিলবে ভাড়ার গাড়ি। পর্যটন মানচিত্রে মূর্তি এখন অনেকটাই সুপরিচিত। অনেকেই সময় পেলে বেড়াতে যান মূর্তিতে।
কলকাতায় গরম পড়লেও উত্তরবঙ্গে এখনও শীতের আবহ। শেষ শীতে ঘুরে আসুন মূর্তি থেকে। এখনকার প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র আপনাকে মুগ্ধ করবে। মূর্তি নদীর জলে পা ডোবালেই প্রশান্ত হবে মন। এখন এখানে গড়ে উঠেছে অনেক রিসোর্ট। সরকারি বাংলোও রয়েছে। সেক্ষেত্রে বুকিং করতে হয় অনলাইনে কিংবা চাঁদনী চকের কাছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন দফতরে।
দুদিনের জন্য বেড়াতে যাওয়ার সেরা ঠিকানা মূর্তি। কাছাকাছির মধ্যে দেখে নিতে পারেন মেটেলি। মূর্তি থেকে যাওয়া যায় গরুমারা ফরেস্টেও। কপাল ভালো থাকলে দেখা মিলতে পারে হাতি গন্ডার ইত্যাদি জীবজন্তুর। মূর্তি নদীর ধারে এখন ব্র বড় কোম্পানি ফ্ল্যাট তৈরি করছে। সেখানে নাগরিক জীবনের সমস্ত সুবিধে পাওয়া যাবে। প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকতে কে না ভালোবাসেন!