“সানডে হো ইয়া মান্ডে রোজ খাও আন্ডে”, এ যেনো এক প্রবাদ বাক্য। আমাদের প্রায় সকলেরই পছন্দের খাবার হলো ডিম (Egg Yolk)। সেদ্ধ থেকে শুরু করে ভাজা কিংবা পোচ সবেতেই মানুষের রসনাতৃপ্তি করে আসে ডিম।চিকিৎসকদের মতে, সুস্থ্য থাকতে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম সেদ্ধ খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
বিশেষ করে শিশু এবং গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। তবে যাদের পেটের সমস্যা রয়েছে ডিম খেলেই শুরু হয় গ্যাসের সমস্যা। সেই দোষ অবশ্য ডিমের কুসুমের ওপরেই দেন সকলে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন ডিমের কুসুম কোনো ভাবেই ক্ষতি করে না।
বরং একটি ডিমের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো এই কুসুম। তাই ডিমের প্রোটিন সম্পূর্ণ পেতে হলে খেতেই হবে গোটা ডিম। ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড যা আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। তাছাড়া দেহের খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে আনতেও সাহায্য করে ডিম। অন্যদিকে প্রতিদিনের জল খাওয়ারে ডিম যে অতি স্বাস্থ্যকর খাবার সেটা অবশ্য আমাদের সকলেরই জানা।
কয়েক যুগ ধরে সাধারণ মানুষের ভরসার কেন্দ্র হয়ে রয়েছে ডিম।তাই ডিমের ওপর অযথা ভয় না পেয়ে প্রতিদিন অন্তত একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। একই ভাবে হার্টের রোগীদের ক্ষেত্রেও ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে ডিম খেতে হবে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায়।