মাদুরাইয়ের বাজারে এই মুহূর্তে বেশ কিছু শাকসবজির দাম (vegetable price) বৃদ্ধি পেয়েছে, যেমন বেগুন, বড় শিম, পেঁয়াজ। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বৃষ্টিপাত এবং ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শাকসবজির সরবরাহ কমে গেছে, যার ফলে দাম(vegetable price) বেড়েছে। তবে তারা আশাবাদী, যদি আবহাওয়া আরও উষ্ণ হয়, তবে দাম কমে যাবে।
গুজরাটে শীতকালীন শাকসবজির (Vegetable Price) উৎপাদন বর্তমানে বেশি হওয়ায় বাজারে সরবরাহ বেড়েছে। ফলে অনেক ধরনের শাকসবজি যেমন পাপড়ি, চোলি, কোবি, ফুলওয়ার এবং অন্যান্য শাকসবজির দাম (Vegetable Price) কিছুটা কমেছে। শীতকালীন শাকসবজির ফলন বাড়ানোর ফলে এইসব শাকসবজির দাম গত কয়েকদিন ধরে কিছুটা নিচে নেমে এসেছে, যা সাধারণ মানুষের জন্য একটি বড় সুবিধা।
মাদুরাইয়ের কেন্দ্রীয় শাকসবজি বাজার (vegetable price)হোলসেল ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পি এস মুরুগান জানান, “শাকসবজির দাম (vegetable price)আর বাড়বে না। কিছু কিছু শাকসবজির দাম (vegetable price) বেড়েছে, কারণ বৃষ্টিপাতের কারণে সরবরাহ কমে গিয়েছিল। তবে আবহাওয়া উষ্ণ হলে দাম কমে যাবে। অধিকাংশ শাকসবজির দাম সামান্য বেড়েছে।”
একই সময়ে, শালট এবং পেঁয়াজের দামও(vegetable price বেড়েছে। বর্তমানে শালট এবং বেল্লারি পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজি ১৫-২০ টাকা বেশি। “ভালো মানের শালট এবং বেল্লারি পেঁয়াজ বর্তমানে ৮০ রুপি প্রতি কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, যখন গত সপ্তাহে দাম ছিল ৫০-৬০টাকা৷ বৃষ্টি এবং ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে কৃষিকাজে সমস্যা তৈরি হয়েছে, এবং কৃষকরা পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি বাজারে পাঠাতে পারছেন না। এর ফলে দাম বেড়েছে, এবং কিছু শাকসবজি আরও কম পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীরা আশাবাদী, উষ্ণ আবহাওয়া আসলে এই সমস্যা সমাধান হবে এবং শাকসবজির দাম স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
বর্তমানে, মাদুরাইয়ের বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষ বেশ সমস্যায় পড়েছেন। কারণ, তাদের জন্য খাদ্য সামগ্রী যেমন শাকসবজি, দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাজারের অবস্থা যদি এমনভাবে চলতে থাকে, তবে সাধারণ মানুষের জীবনে আরও চাপ পড়তে পারে। তবে আশার কথা, ব্যবসায়ীরা বলছেন, আগামী কিছু দিনের মধ্যে পরিস্থিতি উন্নতি হতে পারে এবং দাম কমবে।
সার্বিকভাবে, শাকসবজির দাম বৃদ্ধির মূল কারণ হলো আবহাওয়ার অবস্থা এবং সরবরাহে টানাপোড়েন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হলে, এই পরিস্থিতি আরও ভাল হবে বলে আশাবাদী ব্যবসায়ীরা।