সোমবার শহরের কিছু কিছু জায়গায় সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকবে কিন্তু এখন বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা যে নেই তা আগেই জানিয়েছিল তারা। তবে এর পাশাপাশি উত্তরবঙ্গে হিমালয় সংলগ্ন জেলাগুলি নিয়েও পূর্বাভাস দিয়েছিল আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) অফিস। সেখানে তাপমাত্রা কমতে পারে বলে আগে জানিয়েছিল তারা।
কিন্তু সেই পূর্বাভাস বদলে নতুন পূর্বাভাসে হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিনে উত্তরের কোথাও সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় খুব একটা হেরফের হবে না। তবে সেখানে সকালের দিকে কোথাও কোথাও কুয়াশা দেখা দিলেও তাপমাত্রা একই থাকবে বলে জানিয়েছে আলিপুর (Weather Update)। তবে উত্তরের কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানায়নি তারা।
অন্যদিকে আগামী কয়েক দিন দক্ষিণবঙ্গে সর্বত্র শুকনো আবহাওয়া থাকবে বলে জানিয়েছে আবহবিদরা। তাঁদের নতুন পূর্বাভাস অনুযায়ী (Weather Update), উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার দু-একটি জায়গায় মঙ্গলবার ও বুধবার সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। পূর্ব মেদিনীপুরে বুধবার কিছুটা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও তারপর থেকে আর কোথাও তেমন কোন বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই।
মধ্যপ্রদেশ, ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান, এবং বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিদ্যমান। এই রাজ্যে শীতকাল একটি বিশেষ সময়, যখন প্রকৃতির রূপ বদলে যায় এবং মানুষের জীবনযাত্রায় এক নতুন মাত্রা যোগ করে। শীতের আগমন মধ্যপ্রদেশের প্রতিটি অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন রূপে প্রকাশ পায়, বিশেষ করে পচমড়ি, ইন্দোর, গ্বালিয়র, এবং জবলপুরে। মধ্যপ্রদেশের একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র, শীতের সময় অত্যন্ত আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।
শনিবার-রবিবারের মধ্যরাতে এখানে ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে, যা স্থানীয় বাসিন্দাদের এবং পর্যটকদের মধ্যে শীতলতার অনুভূতি তৈরি করে। পচমড়ির পাহাড়ি পরিবেশ এবং ঠাণ্ডা বাতাস রাতের যাত্রাকে আরও রোমাঞ্চকর করে তোলে। এখানকার প্রকৃতি ও শীতল পরিবেশে পর্যটকেরা ভিন্ন অভিজ্ঞতা লাভ করেন।
ইন্দোর, মধ্যপ্রদেশের একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্র, সাধারণত নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শীতের শুরু দেখতে পায়। এই সময়, রাতের তাপমাত্রা 10 থেকে 12 ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে এবং দিনের তাপমাত্রা ৩১ থেকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে যায়। জবলপুরের শীতকালীন রাতে নদীর তীরে হাঁটা এবং স্থানীয় খাবারের স্বাদ গ্রহণের অভিজ্ঞতা সত্যিই অসাধারণ।