ঘূর্ণিঝড়ের ফলে সৃষ্ট উচ্চ জোয়ার এবং জলাবদ্ধতার কারণে দক্ষিণ ২৪ পরগণা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের মতো উপকূলীয় জেলা গুলোর কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এই এলাকাগুলোর ফসলের ক্ষতি হয়েছে এবং অনেক ক্ষেতের সবজি পঁচে যাচ্ছে। বিশেষ করে, সেখানে মৌসুমি ফসল উৎপাদনে ৯০ দিনের মতো সময় লাগে, যা এই ক্ষতির ফলে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। তবে আজ কতটা দাম বাড়ল সবজির দাম (Vegetable Price)
তবে, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগণা, নাদিয়া এবং বর্ধমানের মতো অন্যান্য কৃষি কেন্দ্রগুলোতে তুলনামূলক কম ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু সবজির দাম বাড়াতে এই ক্ষতির প্রভাব স্থানীয় বাজারে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে। আজ বাজারে বেগুনের দাম (Vegetable Price) ১২০ টাকা, পটল ১০০ টাকা, এবং চিড়ের দাম ২০০ টাকা প্রতি কিলোগ্রামে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও, অন্যান্য রাজ্য থেকে আসা ক্যাপসিকাম, সবুজ মটরশুঁটির দামও (Vegetable Price) বেড়ে গেছে, যা স্থানীয় সরবরাহের উপর প্রভাব ফেলেছে। পাশাপাশি কলকাতায় বিন্সের দাম ইতিমধ্যেই ডাবল সেঞ্চুরি করে ফেলেছে। বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি দরে। শসা বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কিলো দরে।
গাজর সেখানে প্রায় ৮০ টাকা প্রতি কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি তো ৩০ টাকা থেকে ৪০ টাকা প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, নতুন করে জমিতে ফলন না হলে জোগান বাড়বে না সবজির। আর তা না হলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হচ্ছে না।
চেন্নাইয়ের কোয়াম্বেদু হোলসেল মার্কেট একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক কেন্দ্র, যেখানে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে সবজি এবং ফলমূল কেনাবেচা হয়। এই বাজারের দাম নিয়মিতভাবে ওঠানামা করে, যা বিভিন্ন কারণে ঘটে থাকে। বুধবার, বাজারে সবজির দামগুলি মধ্যম পর্যায়ের ওঠানামা দেখেছে। চলুন দেখি কেন এই ওঠানামা ঘটছে এবং কিভাবে এটি স্থানীয় কৃষক এবং ক্রেতাদের প্রভাবিত করছে।
সবজির দাম প্রায়ই আবহাওয়া, মৌসুমী চাহিদা এবং পরিবহন খরচের মতো বাহ্যিক কারণ দ্বারা প্রভাবিত হয়। এই বাজারে বিক্রির জন্য আসা সবজির মধ্যে কিছু যেমন (গাজর), কাঁচা আম, এবং অন্যান্য মৌসুমি সবজি সম্প্রতি বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।