আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের তদন্ত চলছে (Tilottama)। মৃত তিলোত্তমার মা-বাবার ‘ভরসা’ রাজ্য বিধানসভায় ‘শূন্য’ সিপিআইএম! বুধবার (২৩ জুলাই) তারা যান দলটির রাজ্য দ়পতরে। দু’জনের সঙ্গেই দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আভাস রায় চৌধুরী এবং যুবনেত্রী মীনাক্ষী মুখার্জি।
গতবছর ৯ আগস্ট কর্তব্যরত অবস্থায় আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ করে খুন করা হয় এক চিকিৎসককে। যা নিয়ে উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা রাজ্য। কলকাতা পুলিশ এবং শাসকদল তৃণমূলের নেতা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে প্রমাণ লোপাট করার।
সামাজিক মাধ্যমে দেখা গেছিল, আরজি কর হাসপাতাল থেকে মৃতের পরিবারের অজান্তে দেহ যখন হাসপাতাল থেকে দাহ করার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তখন সেই গাড়ি আটকে দিয়েছিলেন মীনাক্ষী মুখার্জীসহ বাম যুব নেতৃত্ব। এরপরেই তীব্র ক্ষোভে রাজ্য ও দেশ উত্তাল হয়েছিল। ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’ স্লোগান বিদেশেও ছড়িয়েছিল।
তবে চিকিৎসক খুনের পর এক বছর হতে চলল এখনো পর্যন্ত অভিযুক্তরা সাজা পায়নি বলে দাবি করছেন নির্যাতিতার পরিবার। সূত্রের খবর, সিপিআইএম নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলে আইনি পথে লড়াই করে দোষীদের শাস্তি হবে এমনই আশা করছেন নির্যাতিতার পরিবার। প্রথম থেকেই নির্যাতিতার পরিবারের পাশে ও আন্দোলনে সামনের সারিতে থেকেছেন বামপন্থীরা।
বিধানসভা নির্বাচন বয়কটের ডাক দিলেন তেজস্বী যাদব
আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসক ধর্ষণ ও তার অস্বাভাবিক মৃত্যুর সিবিআই তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রথম থেকেই নির্যাতিতার পরিবার কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তে অনাস্থা প্রকাশ করেছে। চার্জশিট দিতে দেরি করার কারণে সন্দীপ এবং অভিজিৎ জামিন পেয়েছেন। অভিজিৎ জেলের বাইরে থাকলেও সন্দীপ অন্য মামলায় এখনও জেলে খাটছেন। আদালতে সিবিআইয়ের চার্জশিটে দেরির প্রসঙ্গ উঠেছে।