টাকার দরকার ফ্রন্ট (Front) এর কাছে চান, জুনিয়র চিকিৎসকদের (Junior Doctors) আক্রমণ (attack) কুনালের (Kunal)। বেসরকারি ব্যয়বহুল চিকিৎসার খরচে অর্থসংকটে পড়ে অনেক সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে, জরুরি বড় অস্ত্রোপচার, কিডনি, লিভার কিংবা ক্যান্সারের মতো গুরুতর চিকিৎসা পরিস্থিতিতে তাদের সামনে একটি বড় আর্থিক বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এরকম অবস্থায়, অনেক রোগী বা তাদের পরিবারের সদস্যরা নিজেদের চিকিৎসা (Treatment) খরচের জন্য নানা জায়গায় সাহায্য চেয়ে থাকেন। এবার, এই সংকটের মোকাবিলায় জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের কাছে সাহায্য চাওয়ার কথা বলেছেন কুণাল ঘোষ।
তিনি দাবি করেছেন, “তিলোত্তমা নামে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করা হয়েছে, এবং সেই টাকার নিয়ন্ত্রণ একদম হাতে রয়েছে তিন-চারজনের। তাঁদের বলুন, সেই টাকা দিয়ে বেসরকারি হাসপাতালে (Private Hospital) চিকিৎসার জন্য অর্থসংকটে পড়া সাধারণ মানুষদের সাহায্য করতে।” কুণালের মতে, জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট যদি একটি ‘হেল্পলাইন’ চালু করে, তবে সাধারণ মানুষের এই আর্থিক সংকট কিছুটা হলেও সমাধান হতে পারে।
এছাড়া, কুণাল আরও বলেছেন, “যদি এটি সম্ভব না হয়, তাহলে পুরো তহবিল তিলোত্তমার বাবা-মার হাতে তুলে দেওয়া হোক।” তাঁর মতে, তিলোত্তমা নামে যে বিপুল পরিমাণ টাকা তোলা হয়েছে, তা জনগণের জন্য যদি ব্যয় করা না হয়, তবে সেটি কোনো কাজে আসবে না।
এভাবে, জুনিয়র চিকিৎসকদের এই ফ্রন্টের সামনে রাজনৈতিক এবং সামাজিক দুটি বড় চ্যালেঞ্জ দাঁড়িয়ে আছে— একদিকে তাদের নিজস্ব সংগঠনের অর্থনৈতিক সদ্ব্যবহার, অন্যদিকে স্বাস্থ্য খাতে সাধারণ মানুষের সহযোগিতার জন্য একটি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
বেসরকারি ব্যয়বহুল চিকিৎসায় অর্থসংকটে পড়লে, জরুরি বড় অস্ত্রোপচার বা কিডনি, লিভার, ক্যান্সারের সঙ্কটে আর্থিক সাহায্য পেতে জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের কাছে যান। তিলোত্তমার নামে কয়েক কোটি টাকা তুলে যে তিনচারজন সেটা নিয়ন্ত্রণ করছেন, তাঁদের বলুন বেসরকারি হাসপাতালে অর্থসঙ্কটে পড়া সাধারণ মানুষকে সেই টাকা দিয়ে সাহায্য করতে। ফ্রন্ট হেল্পলাইন ঘোষণা করুক। এতেও অবশ্য লাভ বেসরকারি হাসপাতালেরই। অথবা গোটা তহবিল তিলোত্তমার বাবা মার হাতে দেওয়া হোক।