কলকাতা পুলিশ সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে (Passport) এবং রিজিওনাল পাসপোর্ট অফিসে (আরপিও) একটি চিঠি পাঠিয়েছে। এই চিঠিতে পুলিশের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে যে, ভুয়ো(Passport) নথির ভিত্তিতে যারা পাসপোর্ট আবেদন করেছেন, তাদের পাসপোর্ট বাতিল করা হোক। লালবাজার সূত্রে খবর, এই আবেদন পত্রে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া এবং মালদহের বিভিন্ন এলাকাগুলোর নাম উঠে এসেছে, যেখানে ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র তৈরি করে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হয়েছে(Passport)
Read Hindi: लालबाजार में फर्जी पासपोर्ट के खिलाफ जांच तेज, कार्रवाई की मांग
পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, (Passport) দক্ষিণ ২৪ পরগনার গোসাবার পাঠানখালি গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র তৈরি করা হয়েছে।(Passport) এই নথির ভিত্তিতে বহু মানুষ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা পাসপোর্টও পেয়েছেন।(Passport) আশঙ্কা করা হচ্ছে, এসব পাসপোর্টের মাধ্যমে কিছু ব্যক্তি বিদেশে চলে গিয়েছেন, যা দেশের নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের হুমকি হতে পারে। গোয়েন্দাদের কাছে খবর এসেছে যে, এসব পাসপোর্টের মাধ্যমে অবৈধভাবে বিদেশে যাওয়ার প্রচেষ্টা হয়েছে।(Passport)
এছাড়া, হাওড়ার বাসুদেবপুর এবং মালদহের মানিকচক থেকেও ভুয়ো জন্ম শংসাপত্র ইস্যু করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কলকাতা পুলিশের হাতে এসব ভুয়ো জন্ম শংসাপত্রের একটি তালিকা এসেছে।(Passport) এই তথ্যের ভিত্তিতে, লালবাজার কর্তৃপক্ষ রিজিওনাল পাসপোর্ট অফিসে চিঠি পাঠিয়ে পাসপোর্ট বাতিলের (Passport) আবেদন করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ওই ভুয়ো শংসাপত্রের ভিত্তিতে যারা পাসপোর্ট পেয়েছেন, তাদের পাসপোর্ট বাতিল করার পাশাপাশি, স্বাস্থ্য দপ্তরকেও চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, ওই জন্ম শংসাপত্রগুলি বাতিল করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।(Passport)
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পঞ্চায়েতের পক্ষ (Passport) থেকে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে যে, এই শংসাপত্রগুলি ভুয়ো প্রমাণিত হলেও, তা শুধুমাত্র স্বাস্থ্য দপ্তরের মাধ্যমে বাতিল করা সম্ভব। সেই অনুযায়ী, স্বাস্থ্য দপ্তরও প্রক্রিয়া শুরু করেছে এবং শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে(Passport)
এখন প্রশ্ন উঠছে, এমন একটি গুরুতর ভুল কীভাবে সংঘটিত হলো? পুলিশ তদন্তে জানতে পেরেছে, (Passport) কিছু অসাধু দপ্তর কর্মী এবং দালালের মাধ্যমে এই ভুয়ো শংসাপত্র তৈরি করা হয়েছিল। অনেক ক্ষেত্রেই প্রশাসনিক ত্রুটি এবং দায়িত্বের অবহেলার কারণে এই ভুয়ো শংসাপত্রগুলো অল্প সময়ের মধ্যে যাচাই ছাড়া অনুমোদিত হয়ে গেছে।(Passport)
এই পরিস্থিতি সরকারের কাছে একটি বড় চ্যালেঞ্জ(Passport) হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাসপোর্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ নথি তৈরির প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি ও প্রতারণার সুযোগ কোনোভাবেই উন্মুক্ত রাখা উচিত নয়। বিশেষ করে, যখন বিষয়টি জাতীয় নিরাপত্তা সম্পর্কিত, তখন এই ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া আবশ্যক।(Passport)
লালবাজারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই কার্যকরী(Passport) পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং আশা করা হচ্ছে যে, সরকারও দ্রুত এই বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত নিবে। যে সমস্ত পাসপোর্ট ভুয়ো নথির ভিত্তিতে ইস্যু হয়েছে, সেগুলির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে এই ধরনের প্রতারণা প্রতিরোধ করা যায়।(Passport)