করোনার ছায়া যেন আবার ঘনিয়ে আসছে ভারতজুড়ে (COVID cases) । অতিমারি পর্ব পেরিয়ে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এলেও, ফের একবার কোভিড-১৯ (COVID cases) ভাইরাস তার অস্তিত্ব জানান দিতে শুরু করেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, সোমবার পর্যন্ত দেশে অ্যাক্টিভ কোভিড(COVID cases) আক্রান্তের সংখ্যা ১,০০৯-এ পৌঁছেছে। রবিবারই (COVID cases) নতুন করে ২৫৭ জন কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন, যা সাধারণের মধ্যে নতুন করে উদ্বেগ ছড়াচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি কোভিডের(COVID cases) নতুন কোনো ঢেউ নয়, তবে সতর্কতা অবলম্বনের এখনই উপযুক্ত সময়। একদিকে যেমন দেশজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তেমনি রাজ্যভিত্তিক পরিসংখ্যানেও কিছু কিছু রাজ্যে পরিস্থিতি একটু বেশি জটিল হয়ে উঠছে।
রাজ্যভিত্তিক সংক্রমণের চিত্র(COVID cases)
দক্ষিণ ভারতের কর্নাটক রাজ্যে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইতিমধ্যে বেঙ্গালুরুতে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। মহারাষ্ট্রে একদিনে ৪৩ জন কোভিডে(COVID cases) আক্রান্ত হয়েছেন বলে সরকারি রিপোর্টে জানা গেছে। এই সংখ্যাটি গত কয়েক সপ্তাহের তুলনায় যথেষ্ট বেশি, যা নতুন করে চাপে ফেলছে স্বাস্থ্য(COVID cases) পরিকাঠামোকে।
পশ্চিমবঙ্গেও ক্রমে বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ। স্বাস্থ্যদপ্তর(COVID cases) সূত্রে খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৪ জনের শরীরে মিলেছে কোভিড-১৯ ভাইরাস। এর ফলে রাজ্যে বর্তমানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ জনে। সকলেই সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের(COVID cases) শ্বাসকষ্ট এবং হালকা জ্বর রয়েছে বলে জানা গেছে। চিকিৎসকদের কড়া পর্যবেক্ষণে রয়েছেন সকলে।
পুরনো অভিজ্ঞতায় সতর্ক প্রশাস(COVID cases)
করোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত দেখে প্রশাসন ইতিমধ্যেই সতর্ক হয়েছে। স্বাস্থ্য দপ্তর, জেলা প্রশাসন এবং হাসপাতালগুলি পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে।(COVID cases) প্রয়োজনে কোভিড বিধি আবার চালু করার কথাও ভাবা হচ্ছে। যদিও এখনই কোনও ধরনের লকডাউন (COVID cases) বা বড় মাপের কড়াকড়ির পরিকল্পনা নেই, তবে জনবহুল এলাকায় মাস্ক ব্যবহার, নিয়মিত হাত ধোওয়া ও ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধির উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ(COVID cases)
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, কোভিড(COVID cases) এখন অন্য সাধারণ রোগের মতোই হয়ে উঠেছে। তবে এর সংক্রমণ ক্ষমতা এখনও বিদ্যমান। বিশেষত, যাঁরা আগে থেকে শ্বাসকষ্ট, ডায়াবেটিস(COVID cases) বা হৃদ্রোগে ভুগছেন, তাঁদের বাড়তি সতর্ক থাকতে হবে।
একাধিক চিকিৎসক জানিয়েছেন, “এই ভাইরাসের(COVID cases) চরিত্র পরিবর্তন হচ্ছে। এখন অনেক ক্ষেত্রেই মৃদু উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। জ্বর, গলা ব্যথা, সর্দি, কাশি—এই ধরণের উপসর্গ দেখা দিলেই(COVID cases) পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া ভালো। তবে আতঙ্কের কিছু নেই। বরং সচেতনতা ও নিয়ম মেনে চলা জরুরি।”
টিকা ও চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রস্তুত(COVID cases)
দেশে কোভিড টিকাকরণ কার্যক্রম (COVID cases) অনেকটাই সম্পূর্ণ, তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আগের তুলনায় বেশি বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। তবুও নতুন ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ বা ভ্যারিয়েন্ট যদি সামনে আসে, সেক্ষেত্রে টিকার আপডেট প্রয়োজন হতে পারে(COVID cases)
স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা বলেন, “আমরা পরিস্থিতির (COVID cases) উপর নজর রাখছি। যদি সংক্রমণ আরও বাড়ে, তাহলে প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাসপাতালগুলিকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।”