Meerut: হাই টেনশন লাইনের কবলে পড়ে মৃত ৬ কানওয়ারী, ঝলসে গেছে ১৬ জন

কানওয়ারী, যারা হরিদ্বার থেকে জল আনছিল৷ তারা ১১,০০০ ভোল্ট হাই টেনশন লাইনের কবলে পড়ে। দুর্ঘটনায় ৬ কানওয়ারী মারা যায় এবং ১৬ জন ঝলসে যায়। বিদ্যুৎ…

Tragedy in Meerut,

কানওয়ারী, যারা হরিদ্বার থেকে জল আনছিল৷ তারা ১১,০০০ ভোল্ট হাই টেনশন লাইনের কবলে পড়ে। দুর্ঘটনায় ৬ কানওয়ারী মারা যায় এবং ১৬ জন ঝলসে যায়। বিদ্যুৎ বিভাগের জেই-এর বিরুদ্ধে দুর্ঘটনার অভিযোগ উঠেছে। এতে বলা হয়, লাইন কাটার জন্য কাবাদিদের ভুল তথ্য দিয়েছেন জেই। কানওয়ারীরা হরিদ্বার থেকে জল আনছিল, সেই সময় দুর্ঘটনা ঘটে।

তথ্যানুযায়ী, ডিজে সহ ১৬টি কানওয়ারী ছিল। সবাই হরিদ্বার থেকে গঙ্গাজল নিয়ে আসছিলেন মিরাটের রাওলি চৌহান গ্রামে। এখন পর্যন্ত ৫ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। আহত হয়েছেন ২ ডজনেরও বেশি মানুষ। আহতদের মিরাটের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এটি মিরাটের ভবনপুর থানা এলাকার ঘটনা। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে জানা গেছে।

   

লাইন বন্ধ ছিল না, বিদ্যুৎ দফতরের গাফিলতির অভিযোগ
লোকজন বলছেন, বিদ্যুৎ বিভাগের জেই বলেন, লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গ্রামবাসীর অভিযোগ, বিদ্যুৎ বিভাগ লাইনটি বন্ধ করেনি, তারা বলছেন, বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতির কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। লোকজন বলছেন, দুর্ঘটনার পর ঘণ্টাখানেক কোনো সরকারি অ্যাম্বুলেন্স আসেনি, প্রশাসনের পক্ষ থেকেও তাৎক্ষণিক কোনো সাহায্য পাওয়া যায়নি। লোকজন বলছেন, সময়মতো অ্যাম্বুলেন্স ও প্রশাসনের সহায়তা পেলে প্রাণ বাঁচানো যেত।

দুর্ঘটনাটি কিভাবে ঘটেছিল
মীরাটের ডিএম জানিয়েছেন যে ভাবনাপুর থানার রাওলি চৌহান গ্রামের কিছু লোক ডিজে কাওয়ান্দ থেকে জল নিয়ে তাদের গ্রামে ফিরছিল। প্রায় ৮.৩০ নাগাদ তাদের ডিজে কাওয়ান্ডের একটি অংশ গ্রামের কাছে ১১ কেভি লাইন স্পর্শ করে। দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ১০ জনকে মিরাটের আনন্দ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।