Rajasthan: ভরতপুরে ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনাবাহিনীর যুদ্ধবিমান

রাজস্থানের (Rajasthan) ভরতপুরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। শনিবার সকালে ভরতপুরের সাভার থানা এলাকার নাগলা ভিসায় বিধ্বস্ত হয় যুদ্ধবিমান।

Army fighter jet crashed in Bharatpur

রাজস্থানের (Rajasthan) ভরতপুরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। শনিবার সকালে ভরতপুরের সাভার থানা এলাকার নাগলা ভিসায় বিধ্বস্ত হয় যুদ্ধবিমান। যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সাথে সাথে এটি টুকরো টুকরো হয়ে যায় এবং বিস্ফোরণের সাথে সাথে আগুন ধরে যায়।

একটি গ্রামের কাছে একটি খালি জমিতে বিধ্বস্ত হয়েছে এই যুদ্ধবিমানটি। গ্রামের উপর পড়েনি এটা সম্মানের বিষয়, নইলে আরও বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। বিমান বিধ্বস্তের খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে ছুটে যান পুলিশের সব প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। ঘটনাস্থলে ভিড় জমায় বিপুল গ্রামবাসী।

   

এই যুদ্ধবিমান কোথা থেকে উড়েছিল? কোথায় যাচ্ছিল? জাহাজে কতজন ছিলেন তা এখনও জানা যায়নি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিমান বাহিনীকে জানানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে জড়ো হওয়া ভিড় নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় পুলিশকে অনেক হিমশিম খেতে হয়। 

প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিমান বাহিনীকে জানানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে জড়ো হওয়া ভিড় নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় পুলিশকে অনেক হিমশিম খেতে হয়। বিমানটি পড়ার খবর প্রথমে পান মাঠে কাজ করা কৃষকরা। কৃষক ও প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, এই বিমানটি আগুনের বলের মতো নিচে পড়ে যায়। জেটটি পড়ার সাথে সাথে মাটিতে একটি গর্ত হয়ে যায়। বিমানটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

এরপরই গ্রামবাসীর ভিড় জমে যায় সেখানে। এই খবর আশেপাশের গ্রামে পৌঁছলে সেখানকার গ্রামবাসীরাও ঘটনাস্থলে ভিড় জমায়। গ্রামবাসী আগুন নেভানোর চেষ্টা করে পুলিশ প্রশাসনকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ প্রশাসন সেখানে পৌঁছে গ্রামবাসীকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়। পরে ফায়ার ব্রিগেড ও অন্যান্য সংস্থান উদ্ধার করা হয়। পরে জেলা পুলিশ ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছান।

Big accident in Madhya Prad Rajasthan: ভরতপুরে ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনাবাহিনীর যুদ্ধবিমান

অন্যদিকে, মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) মোরেনা জেলায় বিমান বাহিনীর সুখোই-৩০ এবং মিরাজ ২০০০ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। উদ্ধার অভিযান চলছে। দুটি বিমানই গোয়ালিয়র বিমানঘাঁটি থেকে উড়েছিল। এখানে বিমান বাহিনীর মহড়া চলছিল।

সেনা সূত্রে খবর, বিমান দুটি পরস্পরের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে কিনা তা তদন্ত করবে ভারতীয় বায়ুসেনা। সুখোইতে ২ জন পাইলট এবং মিরাজে একজন পাইলট ছিলেন। বলা হচ্ছে দুই পাইলট সম্পূর্ণ নিরাপদ। শীঘ্রই তৃতীয় পাইলটের অবস্থানে পৌঁছে যাচ্ছে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার।