পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র ফাঁস করলেন মোদি, শহিদ আদিলের নাম করে প্রধানমন্ত্রী দিলেন সতর্কবার্তা

নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে  (PM Modi)  গিয়ে পাকিস্তানের ষড়যন্ত্রের চক্রান্ত উন্মোচন করলেন। পহেলগাঁও হামলার পর প্রথমবার জম্মুতে (PM Modi)  সফর করলেন তিনি এবং…

Pakistan Targeted J&K Tourism to Incite Riots in India

নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে  (PM Modi)  গিয়ে পাকিস্তানের ষড়যন্ত্রের চক্রান্ত উন্মোচন করলেন। পহেলগাঁও হামলার পর প্রথমবার জম্মুতে (PM Modi)  সফর করলেন তিনি এবং সেখানে পাকিস্তানের উদ্দেশ্য ও চালাকির কথা স্পষ্টভাবে তুলে ধরলেন। মোদি জানান, পহেলগাঁও হামলার নেপথ্যে পাকিস্তানের মূল লক্ষ্য ছিল দেশ জুড়ে দাঙ্গা বাধানো এবং কাশ্মীরের শান্তি ও উন্নয়নের পথ রুখে দেওয়া(PM Modi)  

প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “পাকিস্তান মানবতা ও কাশ্মীরিয়ত—এই দুইয়ের ওপরই আঘাত হানেছে। ওদের উদ্দেশ্য ছিল(PM Modi)  কাশ্মীরের মেহনতি মানুষের(PM Modi)  রোজগার নষ্ট করা, বিশেষ করে পর্যটন খাতকে ধ্বংস(PM Modi)  করা। কারণ, পর্যটন ছিল কাশ্মীরবাসীর সংসারের অন্যতম অবলম্বন। ঘোড়াওয়ালা থেকে ছোট ব্যবসায়ী সবাই পাকিস্তানের নিশানায় ছিল।(PM Modi)  

   

তিনি আরও বলেন, “পাকিস্তান(PM Modi)  চাইছিল সন্ত্রাস ও আতঙ্কবাদ ছড়িয়ে দেবে এবং দেশকে অস্থির করবে। কিন্তু কাশ্মীরের মানুষ গোটা বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা সন্ত্রাসের মুখোমুখি দাঁড়াতে প্রস্তুত। পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো আদিল আহমেদ শাহের নাম আমি স্মরণ করতেই চাই। ও একজন খেটে খাওয়া মানুষের প্রতিনিধি, যিনি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল।(PM Modi)  

মোদির ভাষায়, পহেলগাঁও হামলা শুধু একটি ঘটনা নয়, বরং এটি পাকিস্তানের মানবতা বিরোধী এবং রুজিরুটির বিরোধী মনোভাবের প্রতিফলন। তিনি জানান, (PM Modi)  পাকিস্তান যতোই মুখে কাশ্মীরবাসীর প্রতি সহানুভূতির কথা বলুক, বাস্তবে তারা সাধারণ মানুষের কথা ভাবেনা। তারা চাইছে কাশ্মীরকে অস্থিতিশীল করে উন্নয়ন ও শান্তির পথ বন্ধ করে দিতে(PM Modi)  

মোদির বক্তব্যে উঠে আসে পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতাদের কথাও। তিনি উল্লেখ করেন, “পাকিস্তানের নেতারা জাতের নামে(PM Modi)  বিভাজন সৃষ্টি করতে চাইলেও, কাশ্মীর তথা ভারতের মানুষের মধ্যে কোনো বিভেদ তৈরি সম্ভব নয়। আমরা এখন উন্নয়নের পথে হাঁটছি এবং এই পথে কেউ বাধা দিতে পারবে না।(PM Modi)  

জম্মুতে বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল সেতুর উদ্বোধন করে মোদি(PM Modi)  বললেন, এই সেতু শুধু একটি অবকাঠামো নয়, এটি কাশ্মীরের উন্নয়নের প্রতীক। এটি কাশ্মীরবাসীর জীবনে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। মোদি জানান, উন্নয়নের মাধ্যমে কাশ্মীরের মানুষ নিজেই প্রমাণ করেছে যে তারা সন্ত্রাসকে(PM Modi)  বর্জন করেছে এবং শান্তিপূর্ণ জীবন যাপনের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

তিনি আরও বলেন, “পাকিস্তান যতই ষড়যন্ত্র করুক, আমরা এগিয়ে যাবো শান্তি ও উন্নয়নের পথে। পহেলগাঁও হামলা আমাদেরকে দমাতে পারেনি, বরং আমাদের সংকল্প আরও দৃঢ় করেছে।”(PM Modi)  

Advertisements

পহেলগাঁওয়ে হামলার ঘটনাটি ছিল কেবল সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ নয়, এটি ছিল পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের ষড়যন্ত্রের এক অংশ। এই হামলা কাশ্মীরের সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা ও (PM Modi)  রোজগারকে ধ্বংস করার জন্য করা হয়েছিল। কিন্তু কাশ্মীরবাসী এখন স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে, তারা কোনো ষড়যন্ত্রের সামনে মাথা নত করবে না।(PM Modi)  

মোদির ভাষায়, “কাশ্মীরের মানুষের জীবন মান উন্নয়নের মাধ্যমে কেবল উন্নত হবে, আর দাঙ্গা-বিদ্বেষ ও সন্ত্রাসবাদ কোনভাবেই কাশ্মীরের অংশ হতে পারবে না। আমাদের লক্ষ্য হল শান্তি, সমৃদ্ধি এবং সমানাধিকারের পথে এগিয়ে যাওয়া।(PM Modi)  

মোদির বক্তব্য থেকে স্পষ্ট যে, পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র কেবল সন্ত্রাসবাদ নয়, এটি মানুষের রোজগার ও শান্তির বিরোধী। কাশ্মীরের উন্নয়ন ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দেশের সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।(PM Modi)  পহেলগাঁওয়ের ঘটনা এবং মোদির সফর কেবল একটা রাজনীতিক ভাষণ নয়, বরং একটি বার্তা যে, কাশ্মীরবাসী ও ভারত সরকারের মনোভাব পরিবর্তিত নয়, বরং আরও দৃঢ় ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।(PM Modi)  

এই সফরে মোদি একাধিক বার জোর দিয়েছেন যে, সন্ত্রাস ও(PM Modi)  বিভাজনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। কাশ্মীর এখন উন্নয়নের মধ্য দিয়ে বিশ্ব দরবারে নিজের অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠা করবে এবং পাকিস্তানের অপশক্তি কখনো তা বিঘ্নিত করতে পারবে না। পহেলগাঁওয়ের আদিলের মতো শহিদরা কাশ্মীরের শান্তি ও অগ্রগতির প্রতীক হয়ে থাকবে(PM Modi)  

সব মিলিয়ে, মোদের এই বক্তব্য কাশ্মীরবাসী, ভারত ও বিশ্বকে জানিয়ে দিল যে, শান্তি ও উন্নয়নের রাস্তায় কাশ্মীর অনড় এবং কোনো সন্ত্রাসবাদী ষড়যন্ত্র তাকে থামাতে পারবে না।(PM Modi)