সংসদের নিরাপত্তা থেকে সরানো হল ১৪০০ CRPF জওয়ানকে, এবার আসরে CISF

আর সিআরপিএফ নয়, এবার নতুন সংসদ ভবনের দায়িত্বে থাকবেন হাজার হাজার সিআইএসএফ জওয়ানরা। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। দেশে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় প্রতীক সংসদ ভবনের নিরাপত্তা সম্পূর্ণরূপে…

cisf সংসদের নিরাপত্তা থেকে সরানো হল ১৪০০ CRPF জওয়ানকে, এবার আসরে CISF

আর সিআরপিএফ নয়, এবার নতুন সংসদ ভবনের দায়িত্বে থাকবেন হাজার হাজার সিআইএসএফ জওয়ানরা। হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। দেশে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় প্রতীক সংসদ ভবনের নিরাপত্তা সম্পূর্ণরূপে সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের বা CISF-এর হাতে তুলে দেওয়া হল। 

এদিকে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের ১,৪০০ কর্মী প্রত্যাহার করে দেওয়া হয়েছে। ফলে সিআইএসএফের ৩,৩১৭ জনেরও বেশি কর্মী সন্ত্রাসবাদ দমন এবং অন্যান্য সুরক্ষার দায়িত্বের দায়িত্ব নিলেন। সরকারি সূত্রের খবর, পুরনো ও নতুন সংসদ ভবনের নিরাপত্তা ছাড়াও ওই কমপ্লেক্সের আনুষঙ্গিক কাঠামোর দেখভাল করবেন সিআইএসএফ জওয়ানরা। এর কাউন্টার টেরোরিজম সিকিউরিটি ইউনিট ২০ মে সকাল ৬টা থেকে ক্যাম্পাসের পুরো দায়িত্ব নিয়েছেন।

   

সিআরপিএফের পার্লামেন্ট রেসপনসিবিলিটি গ্রুপ (পিডিজি) শুক্রবার ক্যাম্পাস থেকে তাদের সমস্ত প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কর্মী – যানবাহন, অস্ত্র এবং কমান্ডো – প্রত্যাহার করে নিয়েছে। সিআরপিএফ কমান্ডার এবং ডিআইজি পদমর্যাদার অফিসাররাও তাদের সমস্ত সুরক্ষার দায়িত্ব সিআইএসএফকে অর্পণ করেছেন। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর সংসদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার ঘটনার পর সরকার সিআরপিএফের পরিবর্তে সিআইএসএফের হাতে দায়িত্ব তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর জিরো আওয়ারে দর্শক গ্যালারি থেকে লোকসভায় ঢুকে পড়েন দু’জন।