গুটখা রুখতে বিহারের পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য কড়া ব্যবস্থা রাজ্যের

বিহারের পরিযায়ী শ্রমিকদের (migrants) জন্য লাঘু হল বিরাট নির্দেশিকা। রাত ৯টার পরে বাইরে ঘোরাঘুরি করতেও পারবে না পরিযায়ী শ্রমিকরা, শুধু তাই নয় পড়তে হবে শোভনীয়…

bihars

বিহারের পরিযায়ী শ্রমিকদের (migrants) জন্য লাঘু হল বিরাট নির্দেশিকা। রাত ৯টার পরে বাইরে ঘোরাঘুরি করতেও পারবে না পরিযায়ী শ্রমিকরা, শুধু তাই নয় পড়তে হবে শোভনীয় পোশাক। পাঞ্জাবের একটি গ্রামে গুটখা রুখতে অভিনব নির্দেশিকা জারি করল স্থানীয় কাউন্সিলররা। পাঞ্জাবের জনদপুর গ্রামে খারাররে এমনই নির্দেশিকা জারি নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় কি জুতো খুলতে হয়? জানুন ভারতীয় আইন

   

একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর, খারারে একটি ১১ দফা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বিহার থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য। সেই নিরদেশিকায় বলা হয়েছে, রাত ৯টার পরে বিহার থেকে আগত শ্রমিকরা বাইরে ঘোরাঘুরি করতে পারবে না। তাঁদের এই এলাকায় থাকতে হলে সঙ্গে রাখতে হবে প্রয়োজনীয় পুলিশি ভেরিফিকশন। পান, গুটকা, সিগারেট খেয়ে রাস্তায় ফেলা যাবে না। শুধু তাই নয়, একই ঘরে দুজন পরিযায়ী শ্রমিকও থাকা যাবে না।

স্ত্রী নাকি বাবা-মা, ভারতীয় সেনায় পেনশন বিধিতে বড় বদলের ইঙ্গিত

এক গ্রামবাসী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে, ‘ এই পরিযায়ী শ্রমিকরা রাতে এদিকওদিক ঘুরে বেড়ায়। তাঁদের পোশাকও শোভনীয় নয়। ‘ অন্য আর এক গ্রামবাসীর বক্তব্য, ‘ তাঁরা গুটকা খেয়ে যত্রতত্র থুতু ফেলে। রাস্তাঘাট নোংরা করে।’ এই অভিযোগকে সমর্থন করেছেন স্থানীয় এক কাউন্সিলর। তাঁর কথায়, ‘ আমরা কারুর বিপক্ষে নয়। আমরা কোনও বিশেষ জাতির প্রতি অসম্মান জ্ঞাপন করছি না। আমরা শুধু আমাদের এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখতে চাইছি।’

বিজেপি বিধায়কের অ্যাকাউন্ট থেকে উধাও লক্ষ লক্ষ টাকা

আরও জানা গিয়েছে যে, এই ঘটনা ইতিমধ্যে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নজরে এসেছে। তাঁরা স্থানীয় গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে আরও উচ্চপর্যায়ে বৈঠক করবে। অন্য এক কাউন্সিলর জানিয়েছেন যে, ‘ এই নির্দেশকা যাতে সবার জন্য লাঘু হয়, আমরা সেই দিকে নজর রাখব।’