রাজধানীর রাজপথে বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR) এবং ভোট চুরি ইস্যুতে প্রতিবাদ মিছিলে ধুন্দুমার পরিস্থিতি। CPIM, CPI-সহ বামপন্থী সাংসদদের আটকে দিতেই ওই সাংসদরা ঝাঁপিয়ে পড়লেন। চাপের মুখে ভেঙে গেল ব্যারিকেড। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে কথিত “ভোট চুরি”র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিল থেকে রাহুল গান্ধীকে আটক করার পর বিরোধী সাংসদদের বিক্ষোভ তুঙ্গে।
দিল্লি পুলিশ ও বাম সাংসদদের মধ্যে ধস্তাধস্তির ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়েছে। সংসদের মকর দ্বার থেকে নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ের দিকে বিরোধী দলের সাংসদদের বিক্ষোভ মিছিল থেকে রাহুল গান্ধীসহ ইন্ডিয়া জোটের একাধিক নেতাকে দিল্লি পুলিশ আটক করেছে।
কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোটের অন্যতম শরিক সিপিআইএম ও সিপিআই, সিপিআই(এমএল)সহ বিভিন্ন বাম দল। বাম সাংসদরা মূলত তামিলনাড়ু, কেরল ও রাজস্থান, বিহারের। কারণ, একদা দুই বাম ঘাঁটি পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা থেকে কোনো সাংসদ গত লোকসভা ভোটে জয়ী হননি।
ভোট চুরি প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনকে অভিযুক্ত করেছেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। আর কমিশনের তরফে প্রমাণ চাওয়া হয়। প্রমাণ দিতে না পারলে রাহুল গান্ধীকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের কটাক্ষ, কংগ্রেস যে সব রাজ্যে জয়ী তাহলে সেখানেও কি ভোট চুরি হয়েছে? তবে ইন্ডিয়া জোট ভোট চুরি ইস্যুতে তীব্র আন্দোলনের পথে।