পাকিস্তানের কবর খুঁড়বে ভারতের এই বিমানবাহী রণতরী

INS Vikrant: পহেলগাঁও হামলার পর পাকিস্তান তার সেনাবাহিনীকে সতর্ক অবস্থায় রেখেছে কারণ তারা ভারতের শক্তিকে ভয় পায়। তবে, পাকিস্তান মিথ্যা দাবি করছে যে তার সেনাবাহিনী…

পাকিস্তানের কবর খুঁড়বে ভারতের এই বিমানবাহী রণতরী

INS Vikrant: পহেলগাঁও হামলার পর পাকিস্তান তার সেনাবাহিনীকে সতর্ক অবস্থায় রেখেছে কারণ তারা ভারতের শক্তিকে ভয় পায়। তবে, পাকিস্তান মিথ্যা দাবি করছে যে তার সেনাবাহিনী যেকোনো হুমকির জন্য প্রস্তুত। তবে সম্প্রতি ভারত সমুদ্রে তাদের নিজস্ব বিমানবাহী রণতরী লঞ্চ করেছে, যা পাকিস্তানকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। ভারত সেখান থেকে একটি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রও ছুঁড়েছিল; এই পরীক্ষা পাকিস্তান সরকার এবং সেনাবাহিনীকে নাড়া দিয়েছিল। এই বিমানবাহী রণতরীটির বিরুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কোনও শক্তিশালী প্রতিপক্ষ নেই।

ভারতের প্রথম দেশীয় বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত
ভারতের প্রথম দেশীয় বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত অনেক খবরে রয়েছে। এটি ভারতে নির্মিত এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ। আইএনএস বিক্রান্তের ৩০টি বিমান ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। এতে ১৫টি ডেক, একটি মাল্টি-স্পেশালিটি হাসপাতাল এবং একটি সুইমিং পুলও রয়েছে। আইএনএস বিক্রান্তের দাম প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। এর ওজন প্রায় ৪০,০০০ টন। এই বিমানের দৈর্ঘ্য ২৬২ মিটার, প্রস্থ ৬২ মিটার। আইএনএস বিক্রান্তের কেবল স্থাপনের দৈর্ঘ্য ২৪০০ কিলোমিটার। এতে ২,৩০০টি বগিতে ১,৭০০ জন নাবিকের থাকার জায়গা রয়েছে।

   

এতে MiG-29K যুদ্ধবিমান মোতায়েন
ছোট যুদ্ধবিমান নয়, বরং আইএনএস বিক্রান্তে মিগ-২৯কে যুদ্ধবিমান এবং যুদ্ধবিমান হেলিকপ্টার কেমাওভ কা-৩১ মোতায়েন করা হয়েছে। ফ্রান্স রাফাল সামুদ্রিক বিমান সরবরাহ করার সাথে সাথেই এগুলি আইএনএস বিক্রান্তেও মোতায়েন করা হবে। এই ক্যারিয়ারে ২টি স্কোয়াড্রনও রয়েছে।

বাংলাদেশে শত্রুরা ধুলো কামড়েছে
এই বিমানবাহী রণতরীটি ১৯৯৭ সালের ৩১ জানুয়ারি নৌবাহিনী কর্তৃক অবসরপ্রাপ্ত হয়। কিন্তু ২৫ বছর পর এটি আবার পুনরুজ্জীবিত হয়। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে, আইএনএস বিক্রান্ত সিহক যুদ্ধবিমানের সাহায্যে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, খুলনা এবং কক্সবাজারে শত্রু অবস্থান ধ্বংস করে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পুরনো কীর্তি শুনলেই তাদের মনোবল ভেঙে যাবে।