জ্বর, সর্দি-কাশির সমস্যা ইত্যাদি মাঝেমধ্যেই কারও না কারও অনেকসময়ই হয়ে থাকে। আর তারজন্য বাজার চলতি প্যারাসিটামলের মতো ওষুধ কমবেশি সকলেই খেয়ে থাকি। কিন্তু এবার এই ধরনের বাজারচলতি ১৫৬ টি ওষুধকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। আর এই নিষেধাজ্ঞার তালিকা দেখার পর চিন্তায় কপালে ভাঁজ অনেকেরই।
কৃষি, ওষুধ খাতে সম্পর্ক জোরদার করতে চুক্তি স্বাক্ষর ভারত ও ইউক্রেনের
স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এইধরনের ওষুধে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি রয়েছে। তাই আগামীতে যাতে শারীরিক সমস্যা বা কোনও জটিল রোগ দেহে বাসা না বাঁধে তাই আগে থেকেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে, বাজারে এই সব ওষুধের একাধিক বিকল্প রয়েছে, যা তুলনায় অনেক নিরাপদ। কেন্দ্রের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে “বৃহত্তর জনস্বার্থে ‘ড্রাগ্স অ্যান্ড কসমেটিক্স অ্যাক্ট ১৯৪০’ অনুযায়ী এই সব ওষুধের উৎপাদন এবং বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হল।”
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বড় রদবল আনতে চলেছে মোদী সরকার!
কোন কোন ওষুধ রয়েছে এই তালিকায়?
বাতিল হওয়া ওষুধের তালিকায় রয়েছে
মেফেনামিক অ্যাসিড
প্যারাসিটামল ইঞ্জেকশন,
সেট্রিজিন এইচসিএল
প্যারাসিটামল ফেনিলেফ্রিন,
লেভোসেট্রিজিন ফেনিলেফ্রিন এইচসিএল প্যারাসিটামল,
প্যারাসিটামল ক্লোরফেনিরামাইন
ম্যালেট ফিনাইল প্রোপানোলামাইন
প্যারাসিটামল
ট্রামাডল
পাকিস্তানে ইন্টারনেট বিপর্যস্ত, হ্যাকিং নিয়ে ভারতের দিকে আঙুল ইসলামাবাদের
এছাড়াও টরিন এবং ক্যাফেইনের সংমিশ্রণে তৈরি ওষুধগুলিও বাতিল হয়েছে।২০১৬ সালে বিষেশ ওষুধগুলিকে চিহ্নিতকরণের জন্য একটি বিশেষ কমিটি গড়েছিল কেন্দ্র। তখন ৩৪৪ টি ওষুধের মধ্যে ১৪ টি ওষুধকে বাতিল করা হয়। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও ১৫৬ টি ওষুধের নাম।