লাদাখ থেকে দূরে হঠছে চিন, ২৯ অক্টোবরের মধ্যে সমস্ত পরিকাঠামো প্রত্যাহারে সম্মত দুই দেশ

নিজেদের মধ্যে বৈরিতা দূরে সরিয়ে সীমান্ত সমস্যা মেটাতে সক্রিয় হল ভারত-চিন (India China border agreement)। সম্প্রতি কাজানে ব্রিকস সম্মেলনের আগেই লাদাখে দুই-দেশের সেনা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছিল এশিয়ার দুই বৃহৎ শক্তিধর দেশ। এবার ব্রিকসে মোদী-জিংপিং বৈঠক সফলভাবে সম্পন্ন হতেই লাদাখে এলএসির থেকে সেনা প্রত্যাহারের পাশাপাশি সামরিক পরিকাঠামো সরিয়ে নিতে উদ্যোগী হল দিল্লি-বেজিং। বিদেশমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ২৯ অক্টোবরের মধ্যেই সীমান্তের দুপারেই সমস্ত পরিকাঠামো সরিয়ে নেবে দুই দেশের সামরিক বাহিনীই।  

Advertisements

ছাড়তে কয়েক ঘণ্টা বিলম্ব! বাতিল থাকছে এই ট্রেন, ঘোষণা রেলের

লাদাখের ডেমচকের দুধারে পাঁচটি সেনা শিবির ও অর্ধেকের বেশি সামরিক কাঠামো ইতিমধ্যেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ১০ থেকে ১২ টি পরিকাঠামো সরানো হয়েছে। আগামী ২৯ তারিখের মধ্যে তা সম্পূর্ণ হবে। তারপরই আকাশ পথে সীমান্তে নজরদারি চালানো শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের পক্ষ থেকে।

East Bengal FC : এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের সাংবাদিক বৈঠকে অনুপস্থিত অস্কার, তাহলে!

Advertisements

ভারত সোমবার ঘোষণা করে যে ভারত ও চিন পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর টহল দেওয়ার জন্য একটি চুক্তিতে সম্মত হয়েছে। এর পরে, এই চুক্তিটিকে একটি বড় কূটনৈতিক অর্জন হিসাবে দেখা শুরু হয় কারণ পূর্ব লাদাখে চার বছরেরও বেশি সময় ধরে দুই দেশের মধ্যে সামরিক স্থবিরতা চলছিল।

ক্লাবের ঐতিহ্য তুলে মহামেডান কোচের কোন বার্তা সমর্থকদের!

বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সোমবার বলেন যে ভারতীয় ও চিনা সেনারা দুই পক্ষের মধ্যে সামরিক স্থবিরতা শুরু হওয়ার আগে এবং চিনের সাথে সেনা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগে যেভাবে তারা করত একইভাবে টহল দিতে সক্ষম হবে। আসলে, ২০২০ সালের জুনে গালওয়ান উপত্যকায় ভয়াবহ সংঘর্ষের পর ভারত ও চিনের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়।