দিল্লি: দক্ষিণ দিল্লির মেহরাউলি এলাকায় শনিবার ভোররাতে পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে এক অবৈধ অস্ত্র সরবরাহকারী আহত হয়েছে। পুলিশের হাতে তৎক্ষণাৎ গ্রেফতার হওয়া এই ব্যক্তিকে নিকটবর্তী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহত ব্যক্তির নাম কনিষ্ক ওরফে কোকু ওরফে বিশাল (২৭), দিল্লির মদনগির এলাকার বাসিন্দা।
তার কাছ থেকে দুটি পিস্তল, লোড করা ম্যাগাজিন এবং চারটি খালি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ এই ঘটনাকে অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ের বিরুদ্ধে বড় সাফল্য হিসেবে দেখছে, তবে তদন্ত এখনও চলছে অস্ত্রের উৎস এবং তার সহযোগীদের খুঁজে বের করতে।ঘটনাটি ঘটেছে ভোর ৩:১৫ নাগাদ, মেহরাউলির লাডো সরাই শ্মশান ঘাট রোডের কাছে। পুলিশের কাছে গোপন সূত্র থেকে খবর আসে যে, এই এলাকায় একজন অপরাধী চলাচল করছে।
সপ্তাহান্তে চমক, রেকর্ড হারে বেড়ে গেল সোনার দর
এই তথ্যের ভিত্তিতে দক্ষিণ দিল্লি পুলিশের একটি বিশেষ দল ওই এলাকায় নাকা তল্লাশি শুরু করে। রাতের নিস্তব্ধতার মধ্যে যখন সন্দেহভাজন ব্যক্তি সেখানে পৌঁছায়, পুলিশ তাকে থামতে বলে। কিন্তু পুলিশের কথা অমান্য করে কনিষ্ক হঠাৎ গুলি চালায়। আত্মরক্ষার জন্য পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এই গুলির লড়াইয়ে কনিষ্কের পায়ে গুলি লাগে, এবং সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তৎক্ষণাৎ তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ নিকটবর্তী হাসপাতালে পাঠায়।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, “আমাদের দলের উপর আক্রমণের চেষ্টা হয়েছিল। আমরা আত্মরক্ষার জন্য নিয়ন্ত্রিতভাবে গুলি চালিয়েছি। কোনো পুলিশ সদস্য আহত হননি।” ঘটনাটি ঘটেছে ভোর ৩:১৫ নাগাদ, মেহরাউলির লাডো সরাই শ্মশান ঘাট রোডের কাছে। পুলিশের কাছে গোপন সূত্র থেকে খবর আসে যে, এই এলাকায় একজন অপরাধী চলাচল করছে।
এই তথ্যের ভিত্তিতে দক্ষিণ দিল্লি পুলিশের একটি বিশেষ দল ওই এলাকায় নাকা তল্লাশি শুরু করে। রাতের নিস্তব্ধতার মধ্যে যখন সন্দেহভাজন ব্যক্তি সেখানে পৌঁছায়, পুলিশ তাকে থামতে বলে। কিন্তু পুলিশের কথা অমান্য করে কনিষ্ক হঠাৎ গুলি চালায়। আত্মরক্ষার জন্য পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এই গুলির লড়াইয়ে কনিষ্কের পায়ে গুলি লাগে, এবং সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
তৎক্ষণাৎ তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ নিকটবর্তী হাসপাতালে পাঠায়। পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, “আমাদের দলের উপর আক্রমণের চেষ্টা হয়েছিল। আমরা আত্মরক্ষার জন্য নিয়ন্ত্রিতভাবে গুলি চালিয়েছি। কোনো পুলিশ সদস্য আহত হননি।”
কনিষ্কের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির প্রাসঙ্গিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সে অবৈধ অস্ত্র সরবরাহের একটি চক্রের সঙ্গে জড়িত। তার কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া দুটি পিস্তলের মধ্যে একটি বিদেশি তৈরি বলে মনে করা হচ্ছে।
পুলিশ এখন এই অস্ত্রের উৎস খুঁজছে এটি কি স্থানীয়ভাবে তৈরি, নাকি আন্তর্জাতিক চোরাচালানের মাধ্যমে এসেছে? এছাড়া, কনিষ্কের সহযোগীদের ধরতে পুলিশ তল্লাশি জোরদার করেছে। দক্ষিণ দিল্লির ডিসিপি অঙ্কিত চৌহান বলেন, “এটি একটি বড় সাফল্য। আমরা এই চক্রের মূল পর্যন্ত পৌঁছাব। অবৈধ অস্ত্র ব্যবসা দিল্লির নিরাপত্তার জন্য হুমকি।”


