বিশ্বের সবচেয়ে অশ্লীল সিনেমা! একবার দেখলে রাতের ঘুম উড়ে যাবে

Sunny Leone

টলিউড থেকে বলিউড কিংবা হলিউড গোটা বিশ্বজুড়ে এমন অনেক যৌন উদ্দীপনাকে কেন্দ্র করে সিনেমা তৈরি করা হয়েছে যা দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বাধ্য। চলুন তাহলে এবার এক ঝলকে দেখে নিন সিনেমাগুলিকে, আর ডাউনলোড করে দেখে নিন আজই।

Advertisements

ওয়াইল্ড অর্কিড: আমেরিকান এই সিনেমাটি হল সম্পূর্ণ যৌন উত্তেজক সিনেমা। ১৯৮৯ সালের ২২ ডিসেম্বর রিলিজ করে সিনেমাটি। জালমান কিং পরিচালিত এই ছবিতে মিকি রাউরকে এবং ক্যারি ওটিস সহ বিশিষ্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীরা।

ব্লু ইস দ্য ওয়ার্মেস্ট কালার: এটি একটি ফরাসি চলচ্চিত্র। এটির পরিচালনা করেন আবদ্দুলাতিফ কাশিশ। এটি একটি রোম্যান্টিক নাট্য চলচ্চিত্র। ২০১৩ সালে মুক্তি লাভ করে। ২০১৩ সালের কান চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমাটি পালমে দোর পুরষ্কারও পায়। এই ছবিতে বেশ কিছু অশ্লীল দৃশ্য রয়েছে।

টারজান, দ্য এইপ ম্যান: এটি একটি অ্যাডভেঞ্জার সিনেমা। যার পরিচালনা করেন জন ডেরেক। ১৯৮১ সালে প্রথম মুক্তি লাভ করে সিনেমাটি। ‘টারজান অফ দ্য এইপসে’র গল্প অবলম্বনে বানানো হয়েছিল সিনেমাটিকে। সিনেমাটি বক্স অফিসে যথেষ্ট খ্যাতি কুড়িয়েছিল। ‘বো ডেরেক’ ওরস্ট অ্যাকট্রেস পুরস্কার পেয়েছিলেন। এটিতেও বেশ কিছু যৌন দৃশ্য রয়েছে।

মনস্টার্স বল: এটি একটি আমেরিকান উত্তেজনা মূলক সিনেমা। যার পরিচালনা করেন জার্মান-সুইস পরিচালক মার্ক ফরস্টার। ২০০১ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। সিনেমাটির মূল চরিত্রে অভিনয় করে অ্যাকাডেমি পুরষ্কার পান বেরি।

Advertisements

বডি অফ এভিডেন্স: একটি যৌনবেদনাময়ী রোমাঞ্চকর সিনেমা। পরিচালনা করেন উলি এদেল। যদিও এই সিনেমাটি বক্স অফিসে তেমন সাড়া জাগাতে পারেনি।

কিডস: বিশেষত কিশোর ড্রামা হিসেবেই পরিচিত এই সিনেমাটি। পরিচালনা করেছিলেন ল্যারি ক্লার্ক। নিউ ইয়র্ক শহরের কয়েকজন কিশোরের যৌন উদ্দিপনাকে নিয়ে বানানো হয়েছিল। ১৯৯৫ সালে মুক্তি লাভ করে সিনেমাটি।

শেম: এটি একটি ব্রিটিশ ড্রামা ফিল্ম। যেটি ২০১১ সালে মুক্তি পায়। পরিচালনা করেছিলেন স্টিভ ম্যাকুইন। ছবিটির মাঝে বেশ কয়েকবার দেখতে পাওয়া যাবে যৌন উত্তেজনা।

কসমিক সেক্স: বিশ্বের সবচেয়ে অশ্লীল ছবির তালিকায় নাম রয়েছে বাংলার কসমিক সেক্স-এর। ২০১২ সালের একটি বাংলা চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন অমিতাভ চক্রবর্তী। অভিনয়ে ছিলেন ঋ সেন, আয়ুষ্মান মিত্র, মুরারি মুখার্জি, ঋ্বক এবং পাপিয়া ঘোষাল। ২০১২ সালে কেরালা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এটি প্রদর্শিত হয়। এই চলচ্চিত্রে যৌনতা এবং আধ্যাত্মিকতার মধ্যে একধরণের সংযোগের বিষয় অঙ্কন করা হয়েছে। যেখানে হিন্দু দেহতত্ত্বের প্রভাব রয়েছে যা প্রান্তিক পুরুষ এবং নারীদের মধ্যে আজও চর্চা হয়ে আসছে।