মহাশিবরাত্রিতে ‘মিঠাই রানী’ হয়ে উঠলেন ‘সংস্কারি নায়িকা’!

বুধবার মহাশিবরাত্রি (Mahashivratri) উপলক্ষে সেলিব্রিটিরা মেতে উঠেছেন শিবপূজায়। পুজো দেওয়ার জন্য কেউ বাড়িতে, কেউ মন্দিরে যান। এই বিশেষ দিনে অনেক তারকারা তাদের মহাশিবরাত্রি উদযাপনের ছবি…

soumitrisha-kundu-mahashivratri-celebration-vrindaban-viral-video

বুধবার মহাশিবরাত্রি (Mahashivratri) উপলক্ষে সেলিব্রিটিরা মেতে উঠেছেন শিবপূজায়। পুজো দেওয়ার জন্য কেউ বাড়িতে, কেউ মন্দিরে যান। এই বিশেষ দিনে অনেক তারকারা তাদের মহাশিবরাত্রি উদযাপনের ছবি সমাজ মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। তবে সকলের মধ্যে নজর কেড়েছেন টলি অভিনেত্রী সৌমিতৃষা কুণ্ডু (Soumitrisha Kundu) । অভিনেত্রী এবার শহরের বাইরে, জন্মদিনে মা-বাবার সঙ্গে গিয়েছেন বৃন্দাবন। সেখানে গিয়ে বাঁকে বিহারী মন্দিরে শিবপূজা ও বিশেষ কিছু সংস্কারমুখী কাজ করেন।

এ বছর সৌমিতৃষা কুণ্ডুর (Soumitrisha Kundu) জন্য মহাশিবরাত্রির (Mahashivratri) মাহাত্ম্য অনেকটাই আলাদা ছিল। কারণ তিনি প্রথমবার শিবরাত্রির দিন শহরের বাইরে ছিলেন। এদিন সৌমিতৃষা একদিকে যেমন পুজো করেছেন, তেমনই তিনি এক বিশেষ প্রতিজ্ঞাও করেছেন মহাদেবের কাছে। শিবরাত্রি পালন করার পর সৌমিতৃষা কুণ্ডু সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর অনুভূতি শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, “শুভ মহাশিবরাত্রি পালন পবিত্র ধামে। কী যে অনুভূতি বলে বোঝাতে পারব না! এখানেই কথা দিয়েছি আমি চারধাম যাত্রা সম্পূর্ণ করব। হর হর মহাদেব!”

   

 

 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

 

A post shared by SOUMITRISHA (@soumitrishaofficial)

এছাড়া, সৌমিতৃষা কুণ্ডু (Soumitrisha Kundu) আরও জানান, মায়ের কাছ থেকে এক বিশেষ দৃষ্টান্তও পেয়েছেন। “হোটেলে ঘুম থেকে উঠে দেখি মা-বাবা সবকিছুর ব্যবস্থা করে ফেলেছেন। টেবিল পরিষ্কার করে ফুল, ফল, মালা, দুধ, ডাব রাখে। আমার জন্য তারা সবকিছু সংগ্রহ করে নিয়ে এসেছিল। এরপর আমরা সোজা মন্দিরে চলে যাই।”

Advertisements
 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

A post shared by SOUMITRISHA (@soumitrishaofficial)

অন্যদিকে, সৌমিতৃষা (Soumitrisha Kundu) বাঁকে বিহারী মন্দিরে পুজো দিচ্ছিলেন, তখন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে তিনি মন্দির চত্বরে ছড়িয়ে থাকা পুজোর ফুল ঝাড়ু দিয়ে সরাচ্ছেন। এই ভিডিওটি দেখে নেটপাড়া তাকে ‘সংস্কারি নায়িকা’ আখ্যা দিয়েছে। এই ধরনের একটি পবিত্র কাজ সত্যিই তাঁর অনুরাগীদের মধ্যে এক নতুন শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার জন্ম দিয়েছে।