ভারতীয় বাজারে স্মার্টফোনের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে, যে কারণে কোম্পানিগুলিও গ্রাহকদের জন্য স্টাইলিশ লুকিং ফোন তৈরি করতে শুরু করেছে। প্রত্যেকেই তাদের নিজেদের জন্য চেহারায় আড়ম্বরপূর্ণ এবং দুর্দান্ত বৈশিষ্ট্য সহ ফোন কিনতে চায়। কার্ভড ডিসপ্লে ফোন এবং ফ্ল্যাট স্ক্রীনের মোবাইল ফোন বাজারে পাওয়া যায়।
এখন এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন জাগে ফ্ল্যাট স্ক্রীনের ফোন নাকি কার্ভড স্ক্রিনের ফোন কেনা উচিত? এখানে যা বোঝা দরকার তা হল কোন ফোন কেনা একটি লাভজনক এবং কেন?
তবে এর জন্য আপনাকে নতুন ফোন কেনার আগে উভয় ফোনের সুবিধা-অসুবিধা বুঝতে হবে। ফ্ল্যাট এবং কার্ভড ডিসপ্লে উভয়েরই নিজস্ব সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে, আপনার প্রয়োজন এবং বাজেট অনুযায়ী সঠিক ডিসপ্লে সহ ফোনটি বেছে নেওয়া উচিত।
ফ্ল্যাট স্ক্রীন ফোনের সুবিধা ও অসুবিধা
প্রথম সুবিধা: ফ্ল্যাট ডিসপ্লেতে টেম্পারড গ্লাস ইনস্টল করা সহজ এবং এটি নিরাপদ কারণ এই স্ক্রিনে বুদবুদ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা কম।
দ্বিতীয় সুবিধা: সাধারণত, ফ্ল্যাট ডিসপ্লে সহ ফোনগুলি কার্ভড ডিসপ্লের ফোনের তুলনায় কম ব্যয়বহুল।
প্রথম অসুবিধা: ফ্ল্যাট ডিসপ্লে সহ ফোনগুলি কার্ভড ডিসপ্লের তুলনায় কম আকর্ষণীয় দেখাতে পারে।
দ্বিতীয় অসুবিধা: ফ্ল্যাট ডিসপ্লেতে ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা কার্ভড ডিসপ্লের তুলনায় বেশি মজাদার নয়।
কার্ভড স্ক্রীন ডিসপ্লে ফোনের সুবিধা ও অসুবিধা
প্রথম সুবিধা: কার্ভড ডিসপ্লের ফোনগুলো দেখতে বেশ আকর্ষণীয়।
দ্বিতীয় সুবিধা: কার্ভড ডিসপ্লে সহ ফোনে ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা দুর্দান্ত।
প্রথম অসুবিধা: কার্ভড ডিসপ্লে সহ ফোনগুলি সাধারণত ফ্ল্যাট ডিসপ্লে সহ ফোনের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
দ্বিতীয় অসুবিধা: একটি কার্ভড ডিসপ্লেতে টেম্পারড গ্লাস ইনস্টল করা কঠিন এবং এটি সহজেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে।