শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫-এ কলকাতার সোনার বাজারে এক বড় ধরনের (Gold Price) পতন লক্ষ্য করা গেছে। সপ্তাহের শেষ দিনে সোনার দাম উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। গতকাল শুক্রবারের তুলনায় আজ সোনার ও রুপোর দাম যথেষ্ট পরিমাণে কমে গেছে, যা সাধারণ ক্রেতা ও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার করেছে(Gold Price)
২৪ ক্যারাট খুচরো সোনার দাম কমেছে প্রায় ১,২৫০ টাক(Gold Price)
আজ শনিবার ২৪ ক্যারাট খুচরো পাকা সোনার ১০ গ্রামের দাম দাঁড়িয়েছে ৯৬,৬০০ টাকা। যেখানে গতকাল শুক্রবার সেই একই পরিমাণ সোনার দাম ছিল ৯৭,৮৫০ টাকা। অর্থাৎ মাত্র একদিনের ব্যবধানে দাম কমেছে ১,২৫০ টাকা। এটি চলতি মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতনগুলির একটি(Gold Price)
একইভাবে ২৪ ক্যারাট সোনার বাটের ১০ গ্রামের দামও হ্রাস পেয়েছে। শুক্রবার যার দাম ছিল ৯৭,৪০০ টাকা, তা শনিবার কমে দাঁড়িয়েছে ৯৬,১০০ টাকায়। এখানেও দেখা যাচ্ছে ১,৩০০ টাকার পতন। এই পরিবর্তন অনেক বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীর জন্য তাৎপর্যপূর্ণ, যারা নিয়মিত সোনার বাটে বিনিয়োগ করে থাকেন(Gold Price)
২২ ক্যারাট সোনার গহনার দামেও বড় রদবদ(Gold Price)
খুচরো ক্রেতাদের সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে ২২ ক্যারাট হলমার্ক গহনার প্রতি। শনিবার ২২ ক্যারাট সোনার ১০ গ্রামের দাম হয়েছে ৯১,৮০০ টাকা, যেখানে শুক্রবার ছিল ৯৩,০০০ টাকা।(Gold Price) অর্থাৎ একদিনে ১,২০০ টাকারও বেশি পতন। এই দাম হ্রাস অনেক সাধারণ ক্রেতার পক্ষে লাভজনক হতে পারে, বিশেষ করে যারা গহনা কেনার পরিকল্পনা করছেন।
রুপোর দামেও পতন: খুচরো ও বাট দুটিতেই প্রভা(Gold Price)
শুধু সোনা নয়, রুপোর দামেও একই ধরনের পতন দেখা গেছে।(Gold Price) কলকাতায় ১ কেজি খুচরো রুপোর দাম আজ হয়েছে ১,০৬,১৫০ টাকা, যেখানে শুক্রবার তা ছিল ১,০৭,১৫০ টাকা। অর্থাৎ একদিনে দাম কমেছে ১,০০০ টাকা।
একইভাবে ১ কেজি রুপোর বাটের দামও কমে দাঁড়িয়েছে ১,০৬,০৫০ টাকা, যা শুক্রবার ছিল ১,০৭,০৫০ টাকা। এই পতন শিল্পক্ষেত্রে রুপো ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য উপকারী হতে পারে, যারা বৃহৎ পরিমাণে রুপো কেনেন(Gold Price)
বাজারে পতনের কারণ কী(Gold Price)
বিশেষজ্ঞদের মতে, আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম কমার ফলে ভারতের বাজারেও এর প্রভাব পড়েছে। পাশাপাশি ডলারের দামের ওঠানামা, আমদানিতে শুল্কনীতি এবং বিনিয়োগকারীদের (Gold Price) মনোভাবেও পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে এই দামে।
তবে এই পতন সাময়িক নাকি দীর্ঘস্থায়ী হবে, তা নির্ভর করছে ভবিষ্যতের আন্তর্জাতিক বাজার পরিস্থিতির ওপর। তবে সাধারণ মানুষ ও গহনা বিক্রেতারা মনে করছেন, এই সময়টা সোনা ও রুপো কেনার জন্য উপযুক্ত।