আজ ১২ জুন ২০২৫, সোনার দাম ভারতের বিভিন্ন শহরে (Gold Price) বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষত, মুম্বইতে সোনার দাম ১১ জুন ২০২৫ অনুযায়ী ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ১০ গ্রামে মূল্য ছিল ৯১,১৫০ এবং ২৪ ক্যারেট সোনার প্রতি ১০ গ্রামে ৯৯,৪৩০। একই দিনে, সিলভার বা রূপার দাম কিছুটা কমে (Gold Price) ১,০৮,৯০০ প্রতি কেজিতে ট্রেড করছে মুম্বইয়ে। তবে, এর পাশাপাশি মাল্টি(Gold Price) কমোডিটি এক্সচেঞ্জ (MCX)-এ সোনার দাম ১.২৭ (Gold Price) বেড়ে ₹৯৭,৯৩৫ প্রতি কেজিতে পৌঁছেছে, এবং রূপার দাম ০.৬৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে (Gold Price) ১,০৬,১০৮ প্রতি কেজিতে ট্রেড করছে।
সোনার মূল্য বৃদ্ধি: কেন এবং কিভাবে প্রভাবিত করছে(Gold Price)
বিশ্বব্যাপী সোনার বাজারের ওপর একাধিক কারণ প্রভাব ফেলছে। সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে মূলত আন্তর্জাতিক বাজারের শক্তিশালী প্রবণতা এবং ভারতের অভ্যন্তরীণ চাহিদার কারণে।(Gold Price) ভারত সোনার বৃহত্তম ক্রেতাদের মধ্যে একটি, এবং এই কারণে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা (Gold Price) বাজারের মূল্যকে প্রভাবিত করে। বিশ্ববাজারে সোনার দাম যখন বেড়ে যায়, তখন তার প্রভাব ভারতেও পড়ে। বিশেষ করে, সোনার প্রতি নির্দিষ্ট বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ সোনার দাম (Gold Price) বাড়ানোর একটি বড় কারণ।(Gold Price)
সোনার বাজারের ওঠানামা প্রভাবিত হয়(Gold Price) বিশেষভাবে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং মুদ্রার মানের ওঠানামা দ্বারা। যেমন, আন্তর্জাতিক মূল্যবৃদ্ধি বা ডলারের মানের পতন সোনার দামে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এই কারণে, বিশেষত যারা সোনার মধ্যে বিনিয়োগ করতে চান, তাদের জন্য সোনার দাম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় হয়ে ওঠে(Gold Price)
ভারতের বিভিন্ন শহরে সোনার মূল্(Gold Price)
সোনার দাম ভারতের প্রতিটি শহরে কিছুটা ভিন্ন। উদাহরণস্বরূপ, দিল্লি, जयপুর, এবং কলকাতায় সোনার দাম ২২ ক্যারেটের জন্য (Gold Price) ৯১,১৫০ এবং ২৪ ক্যারেটের জন্য (Gold Price) ৯৯,৪৩০। অন্যদিকে, আহমেদাবাদ এবং পাটনাতে ২২ ক্যারেট সোনার মূল্য (Gold Price) ৯১,০৫০ এবং ২৪ ক্যারেট সোনার মূল্য (Gold Price) ৯৯,৩৩০। মুম্বইতে সোনার দাম কিছুটা কম, ২২ ক্যারেট সোনার প্রতি ১০ গ্রাম (Gold Price) ৯১,০০০ এবং ২৪ ক্যারেট সোনার (Gold Price) ৯৯,২৮০। অন্য শহরগুলির মতো, বেঙ্গালুরু, হায়দ্রাবাদ, চেন্নাই, কলকাতাতে সোনার দাম সমান(Gold Price)
২২ ক্যারেট এবং ২৪ ক্যারেট সোনার মধ্যে পার্থক্য(Gold Price)
সোনার দুটি প্রধান ক্যারেট হল ২২ ক্যারেট এবং ২৪ ক্যারেট। ২৪ ক্যারেট সোনা সবচেয়ে উচ্চমানের এবং পিউর সোনা হিসাবে পরিচিত, যেটি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়। এর বিশুদ্ধতা সর্বোচ্চ, এবং এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভালো মানের অলঙ্কার তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়।(Gold Price)
অন্যদিকে, ২২ ক্যারেট সোনা কিছুটা কম বিশুদ্ধ (প্রায় ৯১.৬৭% পিউর) এবং এটি সাধারণত দৈনন্দিন ব্যবহারের অলঙ্কারে ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি ২৪ ক্যারেট সোনার তুলনায় একটু বেশি টেকসই এবং শক্তিশালী। ২২ ক্যারেট সোনা ক্রেতাদের মধ্যে অধিক জনপ্রিয়, বিশেষ করে যারা সোনা কিনে অলঙ্কার তৈরির জন্য ব্যবহার করতে চান।
সোনার বিনিয়োগ: কেন বাড়ছে মানুষের আগ্রহ?(Gold Price)
বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং মূল্যস্ফীতি বাড়ানোর কারণে, বহু মানুষ সোনাকে একটি নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে দেখতে শুরু করেছেন। বিশেষ করে ভারতের (Gold Price) দেশে যেখানে সোনার প্রতি ঐতিহ্যগতভাবে বিশাল ভালোবাসা রয়েছে, সেখানে সোনার দাম বাড়ার পরও তা(Gold Price) বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষণীয় হতে থাকে। দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় হিসেবে সোনা একসময় বেশ ভালো রিটার্ন দিতে পারে, যা অনেককে এর প্রতি আকৃষ্ট করে।
পূর্ববর্তী বছরগুলোতে, সোনার দাম যখনই বাড়ে, তখন(Gold Price) তা অনেক মানুষের জন্য নিরাপদ আশ্রয় হয়ে ওঠে। সোনা শুধুমাত্র একটি মূল্যবান ধাতু নয়, বরং এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী ঐতিহ্য (Gold Price) সমাজের সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। এই কারণে, সোনার প্রতি মানুষের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে এবং এটি দেশের বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি অন্যতম পছন্দ।